পৃথিবীর সৃষ্টির ইতিহাস

Education Board Web-based Result System For Institutions

Education Board Web-based Result Publication for Institutes

??? Google-?? http://180.211.137.51:5839/ ?? ??????? 25 ??? 2018 12:10:20 GMT-?? ???????? ?????? ??????? ?????? ??? ??? ???? ????????? ?? ?????????? ???????? ??????? ???????? ????????? ??? ?????? ??? ?????. ????? ??????????-??? ?????????? ????? ???????: ?? ???????? ????? ????? ???? ????? ????? ????, Ctrl+F ???? ?-F (Mac) ????? ? ?????? ???? ??????? ?????


???????? ?????? ????????
????????/???????? ?????? ?????? ???????


	???????? ????	???????? ????
	???????? ??:	???????? ????

	??????	???????? ????

	?????	???????? ????

	??????/?????	???????? ????
	??? ??????	???????? ????

Copyright © 2015 Directorate of Primary Education \| All Rights Reserved.
Developed by Information Management Division (IMD), Directorate of Primary Education (DPE)

Tuesday, August 29, 2017

jahirul haque

২০১৫ সালের ডিগ্রী পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স (পুরাতন সিলেবাস)পরীক্ষার সংশোধিত সময়সূচী | প্রকাশকালঃ ২৮ অাগস্ট, ২০১৭ এখানে ক্লিক করুন

TWIST August 29, 2017

২০১৫ সালের ডিগ্রী পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স (পুরাতন সিলেবাস)পরীক্ষার সংশোধিত সময়সূচী | প্রকাশকালঃ ২৮ অাগস্ট, ২০১৭ এখানে ক্লিক করুন ...

Thursday, August 24, 2017

jahirul haque

YouTube হতে টাকা উপার্জন

TWIST August 24, 2017

YouTube হতে টাকা উপার্জনঃ Add caption অনলাইন থেকে টাকা উপার্জনের সবচেয়ে সহজ পথ হচ্ছে YouTube. এখান থেকে যে কোন বয়সের লোক খুবই সহজে ...

jahirul haque

ছাত্রদের জন্য Online হতে টাকা আয় করার ৬ টি সহজ টিপস

TWIST August 24, 2017

Raisepointsথেকে ইনকাম করুন আরও অন্য দশজন স্কুল কিংবা কলেজ পড়ুয়া ছাত্রদের মত আপনিও আপনার মূলবান সময়টুকু ব্যয় করছেন ফেইসবুক, টুইটারসহ ব...

jahirul haque

২০১৬ সালের অনার্স ৪র্থ বর্ষ এবং ২০১৫ সালের ডিগ্রী পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স (পুরাতন সিলেবাস) পরীক্ষা সংক্রান্ত জরুরি বিজ্ঞপ্তি । প্রকাশকালঃ ২৪ অাগস্ট, ২০১৭ *

TWIST August 24, 2017

২০১৬ সালের অনার্স ৪র্থ বর্ষ এবং ২০১৫ সালের ডিগ্রী পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স (পুরাতন সিলেবাস) পরীক্ষা সংক্রান্ত জরুরি বিজ্ঞপ্তি । প্রকাশকালঃ...

Wednesday, August 23, 2017

jahirul haque

জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট পরীক্ষা (জেডিসি) ২০১৭ এর সময়সূচি

TWIST August 23, 2017

জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট পরীক্ষা (জেডিসি) ২০১৭ এর সময়সূচি ২০১৭ সালের জেএসসি ও জেডিসি পরীক্ষার রুটিন প্রকাশিত হয়েছে। Add caption ...

Appkarma

TWIST August 22, 2017

appKarma Rewards lets you earn top brand gift cards / cash. Use my code (hjahirul93) or my invite link to get 300 points - http://xkr.ma/m/N...

Very Romantic Love Song Featuring Hayat and Murat

TWIST August 17, 2017

jahirul haque

মানুষ সৃষ্টির ধারণা

TWIST August 17, 2017

মানুষ সৃষ্টির ধারণা এ সম্বন্ধে ‘বিবর্তন/জন্মান্তরবাদ’ প্রতিবেদনটিই যথার্থ। তবুও কোরানে বর্ণিত আদম থেকেই মনুষ্য সৃষ্টির জটিল ধারণাটি সং...

jahirul

ভারতে সূর্য দেবতার বিরুদ্ধে নির্যাতনের অভিযোগ!

TWIST August 17, 2017

ভারতে সূর্য দেবতার বিরুদ্ধে নির্যাতনের অভিযোগ! চলতি মাসেই সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড ভেঙেছে ভারত। সর্বোচ্চ ৫১ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত উঠে...

jahirul

বদলে যেতে পারে মানব সভ্যতার ইতিহাস!

TWIST August 17, 2017

বদলে যেতে পারে মানব সভ্যতার ইতিহাস! পাঠ্যবইতে ইতিহাস পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিতে পারে বলে দাবি করছেন ভারতের একদল গবেষক।আইআইটি খড়গপুর...

jahirul

ইতিহাসে পৃথিবী - সৃষ্টির শুরু হতে বর্তমান পর্যন্ত পৃথিবীর ইতিহাস দেখুন ছবিতে

TWIST August 17, 2017

ইতিহাসে পৃথিবী - সৃষ্টির শুরু হতে বর্তমান পর্যন্ত পৃথিবীর ইতিহাস দেখুন ছবিতে পৃথিবীর জন্ম কীভাবে তা আমরা কয়জন জানি? এটা আমাদের সবারই জা...

জেনে নিন সমুদ্র সৃষ্টির ইতিহাস

TWIST August 17, 2017

জেনে নিন সমুদ্র সৃষ্টির ইতিহাস এতো বিশাল গভীর সমুদ্র তৈরী হলো কী করে! এমন প্রশ্ন আপনার আমার মাথায় হয়ত সবসময় ঘুরপাক খায় প্রতিনিয়ত। কিন...

আলোচনার সূচনায় কয়েকটি সূরার ক্রমিক নম্বর এবং আয়াত সংখ্যা উল্লেখপূর্বক বাংলা অনুবাদ প্রদত্ত হলো

TWIST August 17, 2017

আলোচনার সূচনায় কয়েকটি সূরার ক্রমিক নম্বর এবং আয়াত সংখ্যা উল্লেখপূর্বক বাংলা অনুবাদ প্রদত্ত হলো- ৫৯ : ২৩) হুয়াল্লা হুল্লাজি লা ইলাহা ইল্লা ...

২০১৫ সালের ডিগ্রী পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স (পুরাতন সিলেবাস)পরীক্ষার সংশোধিত সময়সূচী | প্রকাশকালঃ ২৮ অাগস্ট, ২০১৭ এখানে ক্লিক করুন

TWIST 2 jahirul haque Tuesday, August 29, 2017

<div class="separator" style="clear: both; text-align: left;">
</div>
<div class="separator" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;">
<a href="https://goo.gl/L47NwR" target="_Blank">২০১৫ সালের ডিগ্রী পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স (পুরাতন সিলেবাস)পরীক্ষার সংশোধিত সময়সূচী  | প্রকাশকালঃ ২৮ অাগস্ট, ২০১৭   <span class="time-notice">এখানে ক্লিক করুন</span></a></div>
<div class="separator" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;">
</div>
<table cellpadding="0" cellspacing="0" class="tr-caption-container" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em; text-align: center;"><tbody>
<tr><td style="text-align: center;"><span style="color: #cc0000;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgwsBrOkKnE5G94xXfYHqDu-Yy87_gXbeZ0Rv5VzE78Vx-wx0B0D82pjg-4wOGvQVybhjptV_BZUco9HX65wzmQu5bpI7TElMCUL282ON66JP9B5MjcDpHc6_euvof_L3DuQLDxK7QX8CE/s1600/nu-degree.png" imageanchor="1" style="margin-left: auto; margin-right: auto;"><img border="0" data-original-height="221" data-original-width="301" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgwsBrOkKnE5G94xXfYHqDu-Yy87_gXbeZ0Rv5VzE78Vx-wx0B0D82pjg-4wOGvQVybhjptV_BZUco9HX65wzmQu5bpI7TElMCUL282ON66JP9B5MjcDpHc6_euvof_L3DuQLDxK7QX8CE/s1600/nu-degree.png" /></a></span></td></tr>
<tr><td class="tr-caption" style="text-align: center;"><span style="color: #cc0000;"><a href="https://goo.gl/wwTzti">Add caption</a></span></td></tr>
</tbody></table>
<span style="color: #274e13;"><span class="time-notice"> <span style="color: #660000;">২০১৫ সালের ডিগ্রী পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স (পুরাতন সিলেবাস)পরীক্ষার সংশোধিত সময়সূচী | প্রকাশকালঃ ২৮ অাগস্ট, ২০১৭  এখানে ক্লিক করুন</span></span></span><br />
<div class="separator" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;">
<br /></div>
<br />
<div class="separator" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;">

</div>
<div class="MsoNormal">
<a href="https://goo.gl/BJiDKp"><span style="font-family: "shonar bangla" , "sans-serif"; font-size: 17.0pt; line-height: 107%;">সংশ্লিষ্ট সকলকে জানানো
যাচ্ছে যে, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে চলমান ২০১৫ সারে ডিগ্রী পাস ও সার্টিফিকেট
কোর্স (পুরাতন সিলেবাস ) পরীক্ষার (স্থগিত ও অবশিষ্ট পরীক্ষসমূহ) সময়সূচী পরিবর্তন
করা হয়েছে।</span></a></div>
<a href="https://goo.gl/BJiDKp">

</a><br />
<div class="MsoNormal">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiuH0OcPKmDELUSE2PFbgh0veh09IK6ner9Za6erZf5e4ch9KbiuYHDt-hPZC2rAkvGnOA2NOH9QtUAMyBnqSJQ5LCbKBmtoPHPm5EbLuj7Slu7_UU9TplaXzSn_lWYhQs7wjuuUZs4Gp4/s1600/notice_2188_pub_date_28082017-1.png" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1600" data-original-width="970" height="640" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiuH0OcPKmDELUSE2PFbgh0veh09IK6ner9Za6erZf5e4ch9KbiuYHDt-hPZC2rAkvGnOA2NOH9QtUAMyBnqSJQ5LCbKBmtoPHPm5EbLuj7Slu7_UU9TplaXzSn_lWYhQs7wjuuUZs4Gp4/s640/notice_2188_pub_date_28082017-1.png" width="385" /></a><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgKSTfZEIHwJ_w0x7kNmw9VCjqVaFcJXdNBq5Ey7OJ5X1yHDJIXHXz9zA7bK9YrFEGI10TQ56XVEk4njAuieC5aqokNfBzboqam0CSv7HgVedcXY6oVqr4ZgeW8Bp9jB_MGS48DvyPM86I/s1600/67.png" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1600" data-original-width="972" height="640" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgKSTfZEIHwJ_w0x7kNmw9VCjqVaFcJXdNBq5Ey7OJ5X1yHDJIXHXz9zA7bK9YrFEGI10TQ56XVEk4njAuieC5aqokNfBzboqam0CSv7HgVedcXY6oVqr4ZgeW8Bp9jB_MGS48DvyPM86I/s640/67.png" width="386" /></a><a href="https://goo.gl/BJiDKp"><span style="font-family: "shonar bangla" , "sans-serif"; font-size: 17.0pt; line-height: 107%;">আগামী ০৯/০৯/২০১৭ ইং তারিথহতে নিম্নলিখিত সংশোধিত সময়সূচী অনুযায়ী অবশিষ্ট পরীক্ষাসমূহ অনুষ্ঠিত হবে।</span></a><br />
<br />
<br />
<br />
<br />
<br /></div>
<div class="MsoNormal">
<br /></div>
<div class="MsoNormal">
<br /></div>
<div class="MsoNormal">
<br /></div>
<br />
<br />
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
</div>

২০১৫ সালের ডিগ্রী পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স (পুরাতন সিলেবাস)পরীক্ষার সংশোধিত সময়সূচী | প্রকাশকালঃ ২৮ অাগস্ট, ২০১৭ এখানে ক্লিক করুন

YouTube হতে টাকা উপার্জন

TWIST 0 jahirul haque Thursday, August 24, 2017

<b>YouTube হতে টাকা উপার্জনঃ </b><br />
<table align="center" cellpadding="0" cellspacing="0" class="tr-caption-container" style="margin-left: auto; margin-right: auto; text-align: center;"><tbody>
<tr><td style="text-align: center;"><a href="https://goo.gl/wwTzti" imageanchor="1" style="margin-left: auto; margin-right: auto;"><img border="0" data-original-height="192" data-original-width="320" height="384" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjBB8pxFZOhccigpJVzj9rRR1YTuwwn7NvKT_F8O4C6D7ACs1WOn1u5uMsa-jRPQ0BTaJyTg1FTNwwmKEbocqAOGsNGqk4QDrwjxwzMt3xCRu2QoAfDRXkDtc7KhzOzIAG9mak3t-S2fLM/s640/Earn+Money+from+Youtube.png" width="640" /></a></td></tr>
<tr><td class="tr-caption" style="text-align: center;"><a href="https://goo.gl/wwTzti">Add caption</a></td></tr>
</tbody></table>
<b> </b><br /><b>অনলাইন থেকে টাকা উপার্জনের সবচেয়ে সহজ পথ হচ্ছে YouTube. এখান থেকে যে কোন
 বয়সের লোক খুবই সহজে টাকা উপার্জন করতে পারেন। ইন্টারনেট বিশ্বের জনপ্রিয় 
১০ ওয়েবসাইটের মধ্যে YouTube হচ্ছে একটি। আপনি ইচ্ছে করলেই এখান থেকে কম 
সময় ব্যয় করে অল্প অভীজ্ঞতা নিয়ে মাসে ভাল মানের টাকা উপার্জন করতে পারেন। 
এই জন্য আপনাকে যেটি করতে হবে- প্রথমে বিভিন্ন ভাল মানের ভিডিও YouTube এ 
আপলোড করতে হবে। এ জন্য আপনি আপনার মোবাইল ফোনকে ব্যবহার করতে পারেন। আপনি
 যদি ভ্রমন প্রিয় লোক হন তাহলে বিভিন্ন সুন্দর সুন্দর প্রকৃতিক দৃশ্যগুলি 
আপনার ক্যামেরায় ফ্রেমবন্দী করেও এ কাজটি করতে পারেন। অথবা আপনি যে বিষয় 
ভালভাবে জানেন সে বিষয়ে বিভিন্ন টেউটোরিয়াল তৈরী করেও কাজটি করতে পারেন। 
কিন্তু মনে রাখবেন কারও কোন নকল ভিডিও কপি করে এটি করা যাবে না। এতে করে 
হিতের বিপরীত হতে পারে। </b>

YouTube হতে টাকা উপার্জন

ছাত্রদের জন্য Online হতে টাকা আয় করার ৬ টি সহজ টিপস

TWIST 0 jahirul haque

<div class="separator" style="clear: both; text-align: left;">
<br /></div>
<h3 class="r">
<a data-cthref="/url?sa=t&rct=j&q=&esrc=s&source=web&cd=5&cad=rja&uact=8&ved=0ahUKEwidnfLbtPHVAhWDro8KHdz0AdQQFgg9MAQ&url=https%3A%2F%2Fwww.neztune.com%2Fytb2.php%3Fi%3DratgICkInEk&usg=AFQjCNE1u7OAv8u5h2nQJPCmR4h8Y73BiQ" href="https://goo.gl/wwTzti">Raisepointsথেকে ইনকাম করুন </a></h3>
<h3 class="r">
আরও অন্য দশজন স্কুল কিংবা কলেজ পড়ুয়া ছাত্রদের মত আপনিও আপনার মূলবান 
সময়টুকু ব্যয় করছেন ফেইসবুক, টুইটারসহ বিভিন্ন রকম সামাজিক যোগাযোগের 
সাইটে। মাঝে মাঝে আমার নিজের প্রতিও খুব দুঃখ হয় কেন আমি বিগত দুই বৎসর এ 
সকল সাইটে সময় ব্যয় করলাম। আমি নিজে প্রায় দুই বৎসর ফেইসবুক, টুইটার এবং 
বিভিন্ন অনলাইন গেম খেলে সময় পার করেছি। এখন আমি ভাবি কেন আমি এ সময় টুকু ঐ
 সমস্ত সামাজিক যোগাযোগের সাইটে ব্যয় না করে ব্লগিং করে কাটালাম না।</h3>
<h3 class="r">
 </h3>
<h3 class="r">
 </h3>
<table cellpadding="0" cellspacing="0" class="tr-caption-container" style="float: left; margin-right: 1em; text-align: left;"><tbody>
<tr><td style="text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjIvvp_pcerEQ_2wXam-2t4LS-TBkqeonTvC1VsELKsCJvzELcgUAgf9ePAhQPWi9bac1_dytlb7rH7-JPNrbR1i4hKFJMF7dqzUtSqW2aZgFOmRVODp4Aqi7Q_EvzUIrlK4C23b2GjDlo/s1600/874.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; margin-bottom: 1em; margin-left: auto; margin-right: auto;"><img border="0" data-original-height="900" data-original-width="1600" height="360" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjIvvp_pcerEQ_2wXam-2t4LS-TBkqeonTvC1VsELKsCJvzELcgUAgf9ePAhQPWi9bac1_dytlb7rH7-JPNrbR1i4hKFJMF7dqzUtSqW2aZgFOmRVODp4Aqi7Q_EvzUIrlK4C23b2GjDlo/s640/874.jpg" width="640" /></a></td></tr>
<tr><td class="tr-caption" style="text-align: center;"><a href="https://goo.gl/wwTzti">Add caption</a></td></tr>
</tbody></table>
<table align="center" cellpadding="0" cellspacing="0" class="tr-caption-container" style="margin-left: auto; margin-right: auto; text-align: center;"><tbody>
<tr><td style="text-align: center;"><a href="https://goo.gl/wwTzti"><img border="0" height="60" src="https://www.raisepoints.com/media/banner1.gif" width="468" /></a></td></tr>
<tr><td class="tr-caption" style="text-align: center;"><a href="https://goo.gl/wwTzti">Add caption</a></td></tr>
</tbody></table>
<h3 class="r">
  রকম আমার অনেক বন্ধু বান্ধব আছে যারা ঠিক একই ভাবে বিভিন্ন সামজিক 
যোগাযোগের সাইটে চ্যাট করে প্রতিদিন ঘন্টার পর ঘন্টা সময় পার করে দিচ্ছে। 
আপনি যদি হিসাব করেন যে, আপনি প্রতিদিন গড়ে কতটুকু সময় ইন্টারনেট ব্যবহার 
করে পার করছেন, তাহলে বেশীরভাগ লোকই বলবে ২-৩ ঘন্টা। তাহলে আপনি কি ভাবছেন এ
 সংখ্যা বছরে কতয় গিয়ে দাড়াচ্ছে। বছরে অন্তত ১০০০-১২০০ ঘন্টা পার করছেন 
ইন্টারনেটে বিভিন্ন সমাজিক যোগাযোগ এর সাইটে চ্যাট করে। কিন্তু একবারও কি 
আপনি নিজের কাছে প্রশ্ন করেছেন যে, আপনার এ মূল্যবান সময়গুলি ব্যয় করে আপনি
 কি পেয়েছেন? আমিত নির্ধিদ্বায় বলতে পারি এর শুরু থেকে শেষ অব্দি শুধু 
শূন্য আর শূন্য।</h3>
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<br /></div>

ছাত্রদের জন্য Online হতে টাকা আয় করার ৬ টি সহজ টিপস

২০১৬ সালের অনার্স ৪র্থ বর্ষ এবং ২০১৫ সালের ডিগ্রী পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স (পুরাতন সিলেবাস) পরীক্ষা সংক্রান্ত জরুরি বিজ্ঞপ্তি । প্রকাশকালঃ ২৪ অাগস্ট, ২০১৭ *

TWIST 0 jahirul haque

<span style="background-color: #6aa84f;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiKGYdu9BBFLmuqRnaycgH_bvpYjzIKtjlVRiqG25D5HyvNOrFDkKOt7JKp8bGzBgr6G2g-fWGU4ZxmLQjnojNs9SfcMIeWyZYiphvedBAo88Ccvxxk1V1M07buE1ULGVn2JrHxjXRDFJE/s1600/NULOGO1.JPG" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="224" data-original-width="154" height="640" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiKGYdu9BBFLmuqRnaycgH_bvpYjzIKtjlVRiqG25D5HyvNOrFDkKOt7JKp8bGzBgr6G2g-fWGU4ZxmLQjnojNs9SfcMIeWyZYiphvedBAo88Ccvxxk1V1M07buE1ULGVn2JrHxjXRDFJE/s640/NULOGO1.JPG" width="440" /></a></span><span style="color: white;"> </span><span style="color: white;"><a href="http://www.nu.edu.bd/home/all_notice_download_content/Examination/August_2017/notice_2186_pub_date_24082017.pdf" target="_Blank">২০১৬ সালের অনার্স ৪র্থ বর্ষ এবং ২০১৫ সালের ডিগ্রী পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স 
(পুরাতন সিলেবাস) পরীক্ষা সংক্রান্ত জরুরি বিজ্ঞপ্তি । প্রকাশকালঃ ২৪ 
অাগস্ট, ২০১৭</a> *</span><br />
<br />
<br />
<br />
<table align="center" cellpadding="0" cellspacing="0" class="tr-caption-container" style="margin-left: auto; margin-right: auto; text-align: left;"><tbody>
<tr><td style="text-align: center;"><a href="http://www.nu.edu.bd/home/all_notice_download_content/Examination/August_2017/notice_2186_pub_date_24082017.pdf" imageanchor="1" style="clear: left; margin-bottom: 1em; margin-left: auto; margin-right: auto;"><img border="0" data-original-height="300" data-original-width="685" height="276" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiJqKrrOu1vmV5U8Uyo201pYbQcmzbhVK8EhjjPYZ_BlY5e2MMWPC0AFI3RasAimhPoZVoPb72_o4dLgdztq6kNNz-nqze3nlOeOSkSk0UyG6_ZHTiZ4Fn4zk_WGyY29FyQH6tVuajoetQ/s640/National+University+Bangladesh+Notice+Board.jpg" width="640" /></a></td></tr>
<tr><td class="tr-caption" style="text-align: center;"><a href="http://www.nu.edu.bd/home/all_notice_download_content/Examination/August_2017/notice_2186_pub_date_24082017.pdf">Add caption</a><br />
<br />
<br />
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjwakzPsd18760f4PptUA-dZhotgNNdYY-lD0FZ8IrCbYG8Fs85ATtIXllQr6_rR37-71Vv7xPTJi8Uyx2ePrOzOe84gFV5R5pEz2_klRdtkYnYDv1oYKqaJDkZCawFt0kmEllJisQ1xHk/s1600/555577777777777.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1600" data-original-width="1132" height="640" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjwakzPsd18760f4PptUA-dZhotgNNdYY-lD0FZ8IrCbYG8Fs85ATtIXllQr6_rR37-71Vv7xPTJi8Uyx2ePrOzOe84gFV5R5pEz2_klRdtkYnYDv1oYKqaJDkZCawFt0kmEllJisQ1xHk/s640/555577777777777.jpg" width="452" /></a></div>
</td></tr>
</tbody></table>
<br />
<br />
<br />
<br />
<br />
<br />
<br />
<br />
<br />
<span style="color: white;"></span><br />
<br />
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
</div>
<br />
<br />

২০১৬ সালের অনার্স ৪র্থ বর্ষ এবং ২০১৫ সালের ডিগ্রী পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স (পুরাতন সিলেবাস) পরীক্ষা সংক্রান্ত জরুরি বিজ্ঞপ্তি । প্রকাশকালঃ ২৪ অাগস্ট, ২০১৭ *

জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট পরীক্ষা (জেডিসি) ২০১৭ এর সময়সূচি

TWIST 0 jahirul haque Wednesday, August 23, 2017

<h3 style="text-align: center;">
জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট পরীক্ষা (জেডিসি)  ২০১৭ এর সময়সূচি</h3>
<h3 style="text-align: center;">
<b>২০১৭</b> সালের জেএসসি ও জেডিসি পরীক্ষার রুটিন প্রকাশিত হয়েছে। </h3>
<table align="center" cellpadding="0" cellspacing="0" class="tr-caption-container" style="margin-left: auto; margin-right: auto; text-align: center;"><tbody>
<tr><td style="text-align: center;"><a href="http://bmeb.portal.gov.bd/sites/default/files/files/bmeb.portal.gov.bd/notices/d8bef6ec_c0af_43f1_9e61_99d962ee6219/Scan-02.pdf" style="margin-left: auto; margin-right: auto;"><img alt="http://bmeb.portal.gov.bd/sites/default/files/files/bmeb.portal.gov.bd/notices/d8bef6ec_c0af_43f1_9e61_99d962ee6219/Scan-02.pdf" border="0" data-original-height="300" data-original-width="500" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj8XVZF0Dh9mFGnzh8KQz3GZmKXa9gaLjghGMVg6DJlPC40AZbvfyFnfRYdRadsnZro24kwo-aJYDHer3XhJWdMBqiUTyKzAoOnufTKsHM3e25QXcCGvcRsdTJmDTd2GwYefTFaQOU9go0/s1600/JSC-JDC-Exam-Routine.jpg"></a></td></tr>
<tr><td class="tr-caption" style="text-align: center;">Add caption</td></tr>
</tbody></table>
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<br></div>
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
</div>

জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট পরীক্ষা (জেডিসি) ২০১৭ এর সময়সূচি

Appkarma

TWIST 0 Tuesday, August 22, 2017

Appkarma

appKarma Rewards lets you earn top brand gift cards / cash. Use my code (hjahirul93) or my invite link to get 300 points - http://xkr.ma/m/N...

Very Romantic Love Song Featuring Hayat and Murat

TWIST 0 Thursday, August 17, 2017

Very Romantic Love Song Featuring Hayat and Murat

মানুষ সৃষ্টির ধারণা

TWIST 0 jahirul haque

<h2 class="art-PostHeader" style="text-align: center;">
<span style="color: #cc0000;">মানুষ সৃষ্টির ধারণা </span></h2>
<div style="text-align: justify;">
<span style="color: #cc0000;"><span style="font-size: x-small;">এ 
সম্বন্ধে ‘বিবর্তন/জন্মান্তরবাদ’ প্রতিবেদনটিই যথার্থ। তবুও কোরানে বর্ণিত 
আদম থেকেই মনুষ্য সৃষ্টির জটিল ধারণাটি সংস্কারের জন্য প্রায় একই বিষয় 
ভিন্নভাবে পুনঃআলোচনা করতে হলো।</span></span></div>
<span style="color: #cc0000;">
</span><div style="text-align: justify;">
<span style="color: #cc0000;"><span style="font-size: x-small;">সৃষ্টির 
সৃষ্টি সম্বন্ধে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছা ক্ষণজন্মা মানুষের পক্ষে সম্ভব 
নয়। তাছাড়া স্থুল, সূক্ষ্ম ও জ্যোতি, একই দেহে এই তিন দেহের সমন্বয় 
(থ্রী-ডায়মেনশন) সম্বন্ধে নিশ্চিত জ্ঞান না থাকলে (দ্র: ধর্ম দর্শন) এটা 
বোধগম্য হওয়া কঠিন বটে! বিজ্ঞানীগণ যখন ইচ্ছা, আকর্ষণ ও জ্ঞানের মৌল 
আবিষ্কার  করতে পারবেন ঠিক তখনই বিষয়টি সহজবোধ্য হবে; তবে তা বহু দূর।</span></span></div>
<span style="color: #cc0000;">
</span><div style="text-align: justify;">
<span style="color: #cc0000;"><span style="font-size: x-small;">মানুষ 
সৃষ্টি সম্বন্ধে কোরানে বহুবার এবং বহুভাবে ইনিয়ে বিনিয়ে বর্ণিত হয়েছে, 
যেমন : ক. মাটি দিয়ে খ. আঠালো মাটি দিয়ে গ. ঠন্ ঠনে মাটি দিয়ে ঘ. ঝংকার 
যুক্ত কাদা মাটি দিয়ে ঙ. মথিত মাটির সার অংশ দিয়ে চ. সংমিশ্রিত তরল পদার্থ 
দিয়ে ছ. তরল পদার্থের নির্যাস দিয়ে জ. রক্ত দিয়ে ঝ. শুক্র দিয়ে ইত্যাদি।</span></span></div>
<span style="color: #cc0000;">
</span><div style="text-align: justify;">
<span style="color: #cc0000;"><span style="font-size: x-small;">উল্লিখিত
 যে কোনো একটি সূত্র ধরে আগে বা পিছে এগোলে নির্দিষ্ট একক কেন্দ্রে নিয়ে 
যাবে। যেমন ‘মাটি দিয়ে সৃষ্টি করেছেন’ তার অর্থ এই নয় যে, কুমারের মতো মাটি
 মথিত করে, পুতুল তৈরি করে ৮০ কোটি (হুব্বা) বছর রোদে বা আগুনে পুড়ে অতঃপর 
তার মধ্যে ফুঁক দিয়ে আদমকে সৃষ্টি করেছেন।</span></span></div>
<span style="color: #cc0000;">
</span><div style="text-align: justify;">
<span style="color: #cc0000;"><span style="font-size: x-small;">মূলত 
উল্লিখিত ধারাগুলো সৃষ্টিরহস্য উদ্ঘাটনের প্রাথমিক সূত্র মাত্র; তার যে 
কোনো একটি সূত্র ধরে বিজ্ঞানীগণ (আল্লামাগণ) যাতে সৃষ্টির মূল 
যুক্তি/প্রমাণে পৌঁছতে পারে।</span></span></div>
<span style="color: #cc0000;">
</span><div style="text-align: justify;">
<span style="color: #cc0000;"><span style="font-size: x-small;">যেমন : 
‘মাটি দিয়ে সৃষ্টি!’ প্রশ্ন জাগে যে, মাটি কিসের সৃষ্টি! সাধারণ উত্তর: 
পানির সৃষ্টি; পানি কিসের সৃষ্টি! বাতাসের সৃষ্টি। বাতাসের রয়েছে অসংখ্য 
উপাদান। সেগুলো ভাজন-বিভাজন করতে করতে বৈজ্ঞানিকগণ (আল্লামা) এ্যাটম, 
নিউট্রন, প্রোটন ও ইলেকট্রনে পৌছে ভাবলেন যে, বস্তু বিভাজনের এটাই শেষ একক।
 কিন্তু পরে দেখলেন যে না, তারও বিভাজন সম্ভব; শুধু তাই-ই নয়, এই বিভাজনের 
আর শেষ নেই। যতই বিভাজন করতে সক্ষম হচ্ছেন ততই শক্তি, মহাশক্তি মানুষের 
অধীন হচ্ছে, অদৃশ্য দৃশ্যতর হচ্ছে। স্মরণীয় যে, এটা বস্তু সৃষ্টির 
সূত্ররহস্য মাত্র, জীবন সৃষ্টি নয়। আর ডারউইন বস্তদেহ ব্যতীত জীবন সৃষ্টির 
বিবর্তন সম্বন্ধে কিছুই বলেননি।</span></span></div>
<span style="color: #cc0000;">
</span><div style="text-align: justify;">
<span style="color: #cc0000;"><span style="font-size: x-small;">যে কোনো 
জীবদেহ বা বস্তুর বিভাজন করতে করতে যেমন নিউট্রন প্রোটন ইলেকট্রনে পৌঁছা 
যায়, ঠিক তেমনি একক পরমাণু যোগ করতে করতে যে কোনো বস্তু বা জীবদেহ তৈরি বা 
হওয়া যুক্তিসঙ্গত। অতএব এক্ষণে আপাতত বলা যায় যে, মানুষ এবং যাবতীয় 
জীব-জন্তু বা বস্তু এবং গ্রহ, নক্ষত্র ইত্যাদি এ্যাটম, নিউট্রন, প্রোটন ও 
ইলেকট্রন থেকে সৃষ্টি হয়েছে। আর অদূর ভবিষ্যতে বিজ্ঞানীগণ যখন আমিত্ব, 
আকর্ষণ, ইচ্ছা ও জ্ঞানের একক আবিষ্কার করতে সক্ষম হবেন তখনই জীবন-মৃত্যু, 
স্রষ্টা-সৃষ্টির রহস্য-জটলা বহুলাংশে খুলে যাবে সত্য, কিন্তু ততোধিক নতুন 
জটাজালে আবদ্ধ হবে। এ সময় রকেট, প্লেন, লোহা-লক্কর, যন্ত্রপাতির ব্যবহার 
হ্রাস পেয়ে বিজ্ঞানীগণ আকাশ-পাতালের অধিকাংশ দুর্ভেদ্য ও অকল্পনীয় 
আবিষ্কারে স্বয়ং নিজের দেহ এবং কথাই হবে স্বয়ংক্রিয় এবং সর্বস্ব। 
পক্ষান্তরে আল্লাহ্ উপলব্ধি, আল্লাহঙ্কার আজকের মতোই নিখুঁত ও অম্লান 
থাকবে। পূর্বেও বর্ণিত হয়েছে যে, যাবতীয় সৃষ্টির নিকটতম ২টি ভাগ ও উপাদান ৪
 + ৪ = ৮টি:</span></span></div>
<span style="color: #cc0000;">
</span><div style="text-align: justify;">
<span style="color: #cc0000;"><span style="font-size: x-small;">বস্তুর উপাদান: আগুন, বাতাস, পানি ও মাটি।</span></span></div>
<span style="color: #cc0000;">
</span><div style="text-align: justify;">
<span style="color: #cc0000;"><span style="font-size: x-small;">জীবনের উপাদান: আমিত্ব (স্বত্তানুভুতি), আকর্ষণ (প্রেম), ইচ্ছা ও জ্ঞান।</span></span></div>
<span style="color: #cc0000;">
</span><div style="text-align: justify;">
<span style="color: #cc0000;"><span style="font-size: x-small;">মৃত্যুতে যার যার স্থানে সে ফিরে যায়, মিশে যায় বা একত্রিত হয় (তথ্য: ২: ২৮, ১৫৬; ৩: ২৮, ৪৫; ৬: ৩৬; ৮৬: ৮; ৯৬: ৮; অসংখ্য]</span></span></div>
<span style="color: #cc0000;">
</span><div style="text-align: justify;">
<span style="color: #cc0000;"><span style="font-size: x-small;">ছোটবেলার
 ভূগোলে পাওয়া যেত যে, বিজ্ঞানীদের মতে বস্তু হিসেবে পৃথিবীতে একটি মানুষ 
চাঁদের তুলনায় একটি পিপঁড়ার ১ শত ৬০ ভাগের এক ভাগ; অতএব পৃথিবীর তুলনায় 
পিপঁড়াটির ৮ শত ভাগের এক ভাগ; সূর্যের তুলনায় ৭২ কোটি ভাগের এক ভাগ 
(সম্ভবত)। যা দেখতে মহা শক্তিশালী মাইক্রোস্কোপেও সম্ভব কিনা সন্দেহ! অতএব 
গ্যালাক্সি পর গ্যালাক্সি বা বিশ্ব-মহাবিশ্বের তুলনায় মানুষ তো দূরের কথা 
এমনকি পৃথিবীর বস্তুত্ব প্রমাণ করা খুব সহজ নয়। অর্থাৎ মানুষ বস্তু বলতে 
কোনো বস্তুই নয়। আমরা অদৃশ্য, আমাদের কোনো অস্তিত্ব নেই। মানুষ নিউট্রন 
প্রোটন ইত্যাদির চেয়েও ক্ষুদ্রাতি ক্ষুদ্র পর-পর-পর-মাণু বলেই তার চেয়ে বড় 
বস্তু অণু-পরমাণুদি মানুষের চোখে দৃষ্ট হয়, আবিস্কার করতে সক্ষম হয়। তবুও 
আমাদের আকৃতি-প্রকৃতি, সাধারণ দর্শন ও স্বাভাবিক পরিমাপ করি একমাত্র দেহ 
খণ্ডিত জীবন বা সীমাবদ্ধ জীবনের কারণে (ধর্ম দর্শন লক্ষণীয়)।</span></span></div>
<span style="color: #cc0000;">
</span><div style="text-align: justify;">
<span style="color: #cc0000;"><span style="font-size: x-small;">মানব সৃষ্টির সূচনা আদম থেকেই নয়:</span></span></div>
<span style="color: #cc0000;">
</span><div style="text-align: justify;">
<span style="color: #cc0000;"><span style="font-size: x-small;">অইজ 
ক্বা-লা...তা’লামুন। [২: বাকারা-৩০] অর্থ: স্মরণ কর: যখন রব ফেরেস্তাদেরকে 
বললেন, ‘আমি বস্তুর (আর্দ্ব অর্থ: বস্তু বা দৃশ্য, পৃথিবী নয়; ‘পৃথিবীর 
আরবি শব্দ ‘দুনিয়া)’ প্রতিনিধি নিয়োগ করি/করবো।‘ তারা বলে/বললো, ‘আপনি কি 
সেখানে এমন কাকে সৃষ্টি করেন/করবেন! যারা অশান্তি ও রক্তপাত করে/করবে? 
আমরাই তো আপনার স্তুতিবাদ ও পবিত্রতা গান গাই।‘ তিনি বলেন, ‘আমি যা জানি 
তোমরা তা জান না।‘</span></span></div>
<span style="color: #cc0000;">
</span><div style="text-align: justify;">
<span style="color: #cc0000;"><span style="font-size: x-small;">প্রকাশ 
থাকে যে, আল্লার শক্তি ও জ্ঞানের বাইরে মানুষ, জ্বীন, ফেরেস্তা কারো এমনকি 
কল্পনা করারও ক্ষমতা নেই। অর্থাৎ মানুষ চোখ বন্ধ করে যদি কল্পনা করে যে, 
একটি মানুষের ১০টি মাথা; একটি মানুষ হাত বাড়িয়ে চন্দ্র বা সূর্যকে স্পর্শ 
করছে; টিভিতে নিয়মিত প্রদর্শিত কার্টুন ছবি, ‘ভয়েজার’-এর দৃশ্য ও ঘটনাগুলো 
কল্পনাপ্রসূত; এই যাবতীয় কল্পনা সৃষ্টিগুলো আল্লাহর সৃষ্টির মধ্যে আছে বলেই
 মানুষ তা কল্পনায় সৃষ্টি বা নকল করতে পারে। অর্থাৎ প্রকৃতির মধ্যে যা নেই 
তা মানুষ-জ্বীন, ফেরেস্তা কল্পনায়ও সৃষ্টি করতে পারে না। অতএব, ফেরেস্তাগণ 
যখন বললো যে, ‘এমন প্রতিনিধি সৃষ্টি করেন/করবেন, যারা সেখানে অশান্তি ও 
খুনাখুনি করে/করবে।’ এর অর্থই এমন এক জাতি সম্মন্ধে তাদের বাস্তব অভিজ্ঞতা 
আছে (জিন, জান্, খাড়া মানুষ বা অন্য কোনো জীবই হোক) যারা আমাদের মতোই 
হাগু/পিপি করা রক্ত মাংসের দেহধারী জীব ছিল এবং তারা আজকের মতো দুনিয়ায় 
অশান্তি, খুনাখুনি বা রক্তারক্তি করতো!</span></span></div>
<span style="color: #cc0000;">
</span><div style="text-align: justify;">
<span style="color: #cc0000;"><span style="font-size: x-small;">মূলত 
উল্লিখিত আদম সৃষ্টিরহস্য সূত্রটি প্রত্যেক মানুষের ক্ষেত্রেই সমভাবে 
প্রযোজ্য; ঐ সূত্রটি নির্দিষ্ট কোনো ব্যক্তির জন্য নির্দিষ্ট নয়। ‘আমাকে’ 
সৃষ্টি করে অতঃপর ‘আমার দেহ’ সৃষ্টি করা হয়; আর তাই বলেই আমার হাত, আমার 
মাথা, আমার দেহ, আমার লাশ, আমার কবর, সবকিছুই আমার দাবি করি কিন্তু ‘আমি’ 
কই! ‘আমি’ কে এবং কী! ‘আমি’ অদৃশ্য অর্থাৎ সংক্ষিপ্ত কথায় ‘দেহদ্বারা 
খণ্ডিত জীবন’; ‘আমার’ দৃশ্য অর্থাৎ দেহ। অদৃশ্য ‘আমি’কে সৃষ্টি করার পরে 
আমার দেহ সৃষ্টি করে; অতঃপর আমাকে (আমি + আমার) কোন এক গ্রাম-গঞ্জে নিক্ষেপ
 করা হয় (জন্ম হয়) এবং আমার স্ত্রীকে নিক্ষেপ করা হয় অজানা অন্যত্র। ধীরে 
ধীরে যতই বড় হতে লাগলাম ততই স্ত্রীর আকাংক্ষা তীব্রতর হতে লাগল; দীর্ঘ দিন 
যাবত খোঁজাখুঁজি, কান্নাকাটির পরে কোন এক গ্রাম/শহরে স্ত্রীর সন্ধান পেলাম,
 মিলন হলো।</span></span></div>
<span style="color: #cc0000;">
</span><div style="text-align: justify;">
<span style="color: #cc0000;"><span style="font-size: x-small;">উল্লিখিত
 আদমের ইতিহাসের সঙ্গে প্রত্যেকটি মানুষের জন্মেরই ইঙ্গিত। কোরানও তাই 
ঘোষণা করে: অ লাক্বাদ...মিনাচ্ছা-জ্বিদীন। [৭: আরাফ-১১] অর্থ: আমি 
তোমাদিগকে সৃষ্টি করি অতঃপর তোমাদের দেহ সৃষ্টি করি; অতঃপর ফেরেস্তাগণকে 
(পজেটিভ/ধ্বণাত্মক শক্তি) মানুষের অনুগত থাকতে বলি। তবে ইবলিছগণ (নিগেটিভ/ 
ঋণাত্মক শক্তি) ব্যতীত অন্য সকলেই অনুগত থাকে; যে অনুগত থাকে সে ইবলিছের 
(ঋনাত্মক) দলভুক্ত নয়।</span></span></div>
<span style="color: #cc0000;">
</span><div style="text-align: justify;">
<span style="color: #cc0000;"><span style="font-size: x-small;">আদম 
জন্মের আর একটি সূত্র কোরানে আরো সহজ করে বলেছে, “ইন্না মাছালা...মিন 
তুরাব”। [৩: এমরান-৫৯] অর্থ: নিশ্চয়ই ঈছার জন্ম দৃষ্টান্ত আদমের মতোই; তাকে
 মাটি থেকে সৃষ্টি করেছেন। অতএব ঈছার জন্ম সরাসরি মাটি থেকে পুতুল তৈরির 
মতো যে নয় এবং কিভাবে! তা কোরানে সহজ সরলভাবে বর্ণিত আছে:</span></span></div>
<span style="color: #cc0000;">
</span><div style="text-align: justify;">
<span style="color: #cc0000;"><span style="font-size: x-small;">“অজ 
কুর...ক্বাছিয়া”। [১৯: মরিয়ম- ১৬-২২] অর্থ: শ্রবণ করো! এই কিতাবে উল্লিখিত 
মরিয়মের কথা, যখন সে তার পরিবারবর্গ থেকে পৃথক হয়ে নির্জন ...কোঠায় আশ্রয় 
নিলো; অতঃপর লোকজন থেকে নিজকে আড়াল করার জন্য পর্দা করলো। অতঃপর আমি তার 
নিকট ফেরেস্তা পাঠালাম, সে তার নিকট পূর্ণ যৌবনপ্রাপ্ত পুরুষ রূপেই হাজির 
হলো। মরিয়ম বললো, ‘তুমি যদি আল্লাহকে ভয় করো তবে আমি তোমার অশ্লীল উদ্দেশ্য
 থেকে রক্ষার জন্য আল্লার সাহায্য চাই। সে বললো, ‘আমি তো আল্লাহর প্রেরিত, 
তোমাকে একটি পুত্র দেয়ার জন্য এসেছি। মরিয়ম বললো, ‘কেমন করে আমার পুত্র 
হবে! আমাকে কোনো পুরুষ স্পর্শ করেনি এবং আমি চরিত্রহীনাও নই?’ সে বললো, 
‘এভাবেই হবে।’ আল্লাহ বলেছেন, ‘এটা আমার জন্য বৈধ (সহজ) এবং আমি একে এই 
জন্য সৃষ্টি করবো যেন সে মানুষের জন্য আমার অনুগ্রহের এক নিদর্শন হয়; এটা 
পূর্ব পরিকল্পিত বিষয়; তখন সে তা তার গর্ভে নিলো। অতঃপর সে গর্ভাবস্থায় লোক
 লজ্জায় দূরে আত্মগোপন করলো...।</span></span></div>
<span style="color: #cc0000;">
</span><div style="text-align: justify;">
<span style="color: #cc0000;"><span style="font-size: x-small;">উল্লিখিত
 আয়াতের মোটা অক্ষরের বাক্যসহ পূর্ণ আয়াতটি গবেষণা করলে যে চিত্র 
স্বাভাবিকভাবে উদয় হয় তার অর্থই ‘এইভাবে,’ অর্থাৎ চিরাচরিত প্রকৃতির নিয়ম 
অনুসারেই। সহজবোধ্যের জন্য আয়াতে পরিষ্কার করে বলেই দেয়া হয়েছে যে, 
‘ফেরেস্তাটি পুরুষই নয় বরং পূর্ণ যৌবনপ্রাপ্ত পুরুষ ছিল। ‘ফেরেস্তা’ ‘রূহ’ 
‘মালাকুত’, পার্শি ও আরবি শব্দের বঙ্গানুবাদ।</span></span></div>
<span style="color: #cc0000;">
</span><div style="text-align: justify;">
<span style="color: #cc0000;"><span style="font-size: x-small;">কি! তার 
চরিত্র ও স্বরূপই-বা কী! ইত্যাদি জ্ঞানপ্রাপ্ত হলে সঠিক তত্ত্ব উদ্ঘাটন 
সম্ভব হবে। তাদের কামভাব আছে, তা যখন প্রমাণিত তখন মানুষের অধিকাংশ স্বভাব 
থাকাই যুক্তিসঙ্গত বটে! আর একথাও স্মরণীয় যে, ফেরেস্তার চেয়েও মানুষ 
শ্রেষ্ঠ। ফেরেস্তাগণ মানুষের দাস। [৭: আরাফ-১১] পক্ষান্তরে মরিয়মের ঐ ঘটনায়
 তৎকালীন মৌলবাদীগণ ফেরেস্তাদের গুরু মানুষ, শুধু মানুষই নন! আল্লাহর নবী 
জাকারীয়াকে দোষী সাব্যস্ত করে (মূলত তিনি দোষী নন) ; কথিত হয় তিনি প্রাণভয়ে
 গাছের সুড়ঙ্গে আত্মগোপন করেন; কিন্তু তারা খোঁজ পেয়ে করাত দিয়ে গাছটি দুই 
টুকরা করে জাকারীয়ার দেহ দ্বিখণ্ডিত করে ফেলে! পান্থার নামক কোনো এক 
ব্যক্তিকেও তারা সন্দেহ করতো। অথচ মানুষের গোলাম ‘ফেরেস্তার’ কথা উল্লেখ 
করায় কারো কোনো ঘৃণা বা আপত্তির উদ্রেক হয়নি! ঈছার জন্ম তথ্যের মধ্যেই 
আদমের সৃষ্টিতত্ত্ব উদ্ধারের ইঙ্গিত দিয়েছে উল্লিখিত এমরানের ৫৯ নং আয়াতে। 
মূলত আদম সৃষ্টি সম্বন্ধে প্রচলিত ধারণা, ধারণাই মাত্র; যার পক্ষে কোনো 
বৈজ্ঞানিক বা আধ্যাত্মিক যুক্তি ও সাক্ষী-প্রমাণ জোগাড় করা কঠিন।</span></span></div>
<span style="color: #cc0000;">
</span><div style="text-align: justify;">
<span style="color: #cc0000;"><span style="font-size: x-small;">সৃষ্টিতত্ত্ব
 সম্বন্ধে কোরানে অসংখ্যবার অসংখ্যভাবে বর্ণিত হয়েছে। এর প্রত্যেকটি 
সূত্রের মূল বিষয়বস্তু ‘বিবর্তনবাদ;’ একে প্রচলিত শরিয়ত তত্ত্বে মায়ের 
পেটের পর্যায়ক্রমবাদ বলে সীমাবদ্ধ করেছে। এর বাইরে ভাবতে নারাজ, তার কারণ: 
হাদিছে লেখা ‘আল্লাহ কুমারের মতো আজরাঈল কর্তৃক মাটি সংগ্রহ করে পুতুল করে 
ফুক দিয়ে আদম সৃষ্টির বিশ্বাস মিথ্যা প্রতিপন্ন হওয়ার ভয়ে!</span></span></div>
<span style="color: #cc0000;">
</span><div style="text-align: justify;">
<span style="color: #cc0000;"><span style="font-size: x-small;">মায়ের 
পেটে মাত্র ৮/১০ মাসের ‘পর্যায়ক্রম’ আদিকাল থেকে বিশ্বের একটি মানুষও 
অস্বীকার করেনি বা অজানা কোনো বিষয় নয়; উপরন্তু এই সাময়িক পর্যায়ক্রমটি 
বিভিন্ন আয়াতে পূর্ণ ব্যাখ্যাসহ বর্ণিত আছে। তাদের ভাবা উচিত যে, ঐ রক্ত, 
বীর্য ইত্যাদিরও আগে/পিছে জটিল ও বহুমুখী সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম পর্যায়ক্রম 
রয়েছে! ‘পর্যায়ক্রম’-এর সহজ-সরল ভাষাই ‘বিবর্তন বা জন্মান্তরবাদ।’ 
বিবর্তনবাদ যে কোনোভাবেই গবেষণা করলে মহাজ্ঞানী (আল্লামা) চার্লস ডারউইনের 
‘ইভলিউশন থিওরী’ সম্পূর্ণ কোরানভিত্তিক যা ‘ বিবর্তনবাদ’ অধ্যায় সুত্রসহ 
আলোচিত হয়েছে।</span></span></div>
<span style="color: #cc0000;">
</span><div style="text-align: justify;">
<span style="color: #cc0000;"><span style="font-size: x-small;">মূলত 
ডারউইন উল্লিখিত কোরানের আয়াতেরই সঠিক ও বিস্তারিত ব্যাখ্যা করেছেন মাত্র। 
হয়তো-বা তিনি জীবনে কখনও কোরান বা ধর্মগ্রন্থ ছুঁয়েও দেখেননি। কিন্তু রাছুল
 যেখান থেকে কোরান এনেছেন ঠিক সেখান থেকেই তিনি ‘বিবর্তনের সূত্র ও 
ব্যাখ্যা এনেছেন।</span></span></div>
<span style="color: #cc0000;">
</span><div style="text-align: justify;">
<span style="color: #cc0000;"><span style="font-size: x-small;">পুনর্বার লক্ষণীয়</span></span></div>
<span style="color: #cc0000;">
</span><div style="text-align: justify;">
<span style="color: #cc0000;"><span style="font-size: x-small;">মানুষ 
জীব-জন্তু, পশু-পক্ষির (উদ্ভিদ) মতোই একটি উম্মত (৬: আনআম-৩৮) খ. সবকিছুই 
মাটি থেকে সৃষ্টি (১১: ৬১; ১৮: ৩৭; ২২: ৫, ৬) গ. সকল জীব-জন্তু পানি থেকে 
সৃষ্টি (২৪: নূর-৪৫) ঘ. একটি মাত্র জীবন কোষ থেকে সৃষ্টি (৬: আনআম- ৯৮)।</span></span></div>
<span style="color: #cc0000;">
</span><div style="text-align: justify;">
<span style="color: #cc0000;"><span style="font-size: x-small;">অর্থাৎ 
শুধুমাত্র বানরই নয়! কুকুর, শুকরসহ সকল গেজা (যা গজায়/উদ্ভিদ), বয়েজা (ডিম 
থেকে জন্ম) অয়েজা (ডিম-বিহীন জন্ম), সবকিছুই সৃষ্টির উপাদান এক এবং একক 
জীবনকোষ এবং আবর্তন বিবর্তন চক্রে মানুষ তাদেরই জ্ঞাতি-গোষ্ঠির পরিশোধিত/ 
বিবর্তিত জাতি; এটাই বর্ণিত কোরান সমর্থিত চিরসত্য ‘ইভলিউসন থিওরি অব 
ডারউইন।’</span></span></div>
<span style="color: #cc0000;">
</span><div style="text-align: justify;">
<span style="color: #cc0000;"><span style="font-size: x-small;">জীবের 
দৈহিক বিবর্তন, পরিবর্তন কিভাবে হয়! এক জাত থেকে অন্য জাতে যেতে কত হাজার 
বা কোটি বছর লাগে তা ক্ষণজন্মা মানুষের ইতিহাস বা স্মৃতির নাগালের বাইরে 
বলেই তা বোধগম্য হওয়া সম্ভব নয়। এটা দুধ থেকে ঘি,  মাটি থেকে কলসি বা সোনা,
 হীরা-পাথর হওয়ার মতো সময়কাল নয়। পূর্বেই উল্লিখিত হয়েছে যে, ‘কালের 
বিবর্তন চক্রে মানুষের এমন একটি অবস্থানকাল ছিল, যখন সে উল্লেখযোগ্য কিছু 
ছিল না [৭৬: দাহর-১]।</span></span></div>
<span style="color: #cc0000;">
</span><div style="text-align: justify;">
<span style="color: #cc0000;"><span style="font-size: x-small;">অর্থাৎ 
স্থান ও কালের সংঘর্ষে জীবনের আবর্তন-বিবর্তন (জন্মান্তরবাদ) চক্রে মনুষ্য 
দেহের আজ উল্লেখযোগ্য অবস্থান। অর্থাৎ হঠাৎ করে বা দৈবক্রমে মানুষের 
বর্তমান অবস্থা হয়নি। তবে কখন থেকে মনুষ্যদেহের সূচনা অতঃপর বর্তমান অবস্থা
 ধারণ করেছে তা ক্ষণজন্মা মানুষের পক্ষে বলা সম্ভব নয়; তার অন্যতম প্রধান 
কারণ সৃষ্টির শুরু-শেষহীন বিবর্তন চক্র।</span></span></div>
<span style="color: #cc0000;">
</span><div style="text-align: justify;">
<span style="color: #cc0000;"><span style="font-size: x-small;">সৃষ্টি 
গতিশীল, আবর্তন-বিবর্তনশীল প্রক্রিয়ায় মনুষ্যদেহ ধারণই শেষ ধাপ। এই চক্রে 
পৌঁছতে ৫/৭ হাজার বৎসর পূর্বে পবিত্র বেদ বলছে, ‘৮৪ লক্ষ যোনি ভ্রমণ করে 
মনুষ্য জন্ম লাভ করে।’</span></span></div>
<span style="color: #cc0000;">
</span><div style="text-align: justify;">
<span style="color: #cc0000;"><span style="font-size: x-small;">জ্ঞানের বিবর্তন স্বীকার করলে, বস্তুর বিবর্তন অনিবার্য! চোখের সামনে যাবতীয় বস্তুই তার জলন্ত সাক্ষী।</span></span></div>
<span style="color: #cc0000;">
</span><div style="text-align: justify;">
<span style="color: #cc0000;"><span style="font-size: x-small;">শুধু 
মানুষই নয় সমস্ত জীব-জন্তু, গাছপালা, হীরা-জহরত, সোনা, মণি-মাণিক্য, গ্যাস,
 বিষ, ইউরেনিয়াম, গ্রহ-নক্ষত্র ইত্যাদির প্রধান উপাদান একই।</span></span></div>
<span style="color: #cc0000;">
</span><div style="text-align: justify;">
<span style="color: #cc0000;"><span style="font-size: x-small;">‘আমি’ 
বলতে জীবন, ‘আমার’ বলতে দেহ বা বস্তু। ‘আমি’ অদৃশ্য, ‘আমার’ দৃশ্য। দেহ বা 
বস্তুর সৃষ্টি সূত্র যেখানে শেষ; ‘জীবনের জন্মসূত্র সেখান থেকেই শুরু বলা 
যায়। জীবনের প্রধান উপাদান: আমিত্ব, মহব্বত, এরেদা ও এলেম; অর্থাৎ 
সত্তানুভূতি, আকর্ষণ, ইচ্ছা ও জ্ঞান। এগুলোর মূলত ‘আল্লাহ’ শব্দের মতোই 
পরিবর্তন, বিবর্তন, বচন বা লিঙ্গান্তর হয় না; তবে প্রত্যেকটি একক চক্রাকারে
 ঘুরে ফিরে আবর্তিত হয়ে ৩ টি মিলে ৪র্থটির জন্ম দেয় (দ্র: ‘আল্লাহর 
পরিচয়’)।</span></span></div>
<span style="color: #cc0000;">
</span><div style="text-align: justify;">
<span style="color: #cc0000;"><span style="font-size: x-small;">আপেক্ষিক
 বিশ্বাস/অবিশ্বাস ব্যতীত সৃষ্টিরহস্য উদ্ঘাটন মানুষের পক্ষে কোনো দিনও 
সম্ভব হবে না; যেমন সম্ভব হয় না আপন দেহের বিভিন্ন গ্রহ/গ্যালাক্সিতে 
বসবাসরত একটি কীটের পক্ষে পূর্ণ মানুষটিকে আবিষ্কার করা।</span></span></div>
<span style="color: #cc0000;">
</span><div style="text-align: justify;">
<span style="color: #cc0000;"><span style="font-size: x-small;">সম্প্রতি
 ইন্টারনেটে পাওয়া এবং বাংলাদেশের কোনো এক দৈনিকে তা প্রকাশ যে, বিজ্ঞানীগণ
 প্রকৃতি সৃষ্টির সূচনা বা সময়কাল সম্বন্ধে গবেষণা করে সিদ্ধান্তে পৌঁছেন 
যে, প্রকৃতি সৃষ্টিতে ঘড়ির ১ সেকেন্ডের ১ ট্রিলিয়ন ভাগের ১ ভাগ সময়ও 
লাগেনি। এর অর্থই সৃষ্টির আবর্তন-বিবর্তনের খ-িত কালের অভিজ্ঞতা ব্যতীত এর 
শুরুও নেই, শেষও নেই অথবা ঐ সিদ্ধান্তে পৌঁছা মানুষের পক্ষে সম্ভব নয়।</span></span></div>
<span style="color: #cc0000;">
<span style="font-size: x-small;">প্রেরণাপ্রাপ্ত
 মুজিবুল হক বলেন যে, ‘মানুষের এমন একদিন আসবে, যেদিন মরা-জেতা একই সঙ্গে 
মিলে-মিশে বসবাস করবে, জন্ম-মৃত্যুও একই সঙ্গে চলবে।’ তখনই জীব বা 
মনুষ্যজন্মের বিবর্তিত সূত্র আবিষ্কার হবে এবং তা বিজ্ঞানীদের দ্বারাই 
সর্বজনবিদিত হবে।</span></span><h2 class="art-PostHeader" style="text-align: center;">
<span style="color: #cc0000;"> </span></h2>

মানুষ সৃষ্টির ধারণা

ভারতে সূর্য দেবতার বিরুদ্ধে নির্যাতনের অভিযোগ!

TWIST 0 jahirul

<h2 class="title_holder" style="text-align: center;">
<span style="color: #cc0000;"><span class="title">ভারতে সূর্য দেবতার বিরুদ্ধে নির্যাতনের অভিযোগ!</span></span></h2>
<span style="color: #6aa84f;">চলতি মাসেই সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড ভেঙেছে ভারত। সর্বোচ্চ ৫১ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত উঠেছিল দেশটির রাজস্থান রাজ্যের তাপমাত্রা।
 আর এবার প্রচণ্ড গরমে অতিষ্ঠ হয়ে সূর্য দেবতা’র বিরুদ্ধে পুলিশের কাছে 
লিখিত অভিযোগ করেছেন মধ্যপ্রদেশের এক বাসিন্দা। এতে তিনি সূর্যের বিরুদ্ধে 
গরম এবং শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের অভিযোগ এনেছেন।</span><br />
<div class="fb-quote fb_iframe_widget" style="left: 309.5px; position: absolute; top: 431px;">
<span style="color: #6aa84f;"><span style="height: 47px; vertical-align: bottom; width: 166px;"></span></span></div>
<span style="color: #6aa84f;">অভিযোগকারী ব্যক্তির নাম শিবপাল সিং। মধ্যপ্রদেশের শাজাপুর থানায় এ অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।</span><br />
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhiWukwgm0DPNx06TVoHH5NYEIXXVS_ppYnTk4_pyHsPYM3U_LXDIpAiYRVsL3DP4Yx0vNRfY9CPNX-GReRhr0paQgj4QNlTng-W87hIJ6Vw_qyu8zL5Ko2alhk-7xjmPYbhgBo586Axtk/s1600/1cf74c51c443549cf3c7b98307853c25-57484fd15bbd1.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="646" data-original-width="1150" height="223" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhiWukwgm0DPNx06TVoHH5NYEIXXVS_ppYnTk4_pyHsPYM3U_LXDIpAiYRVsL3DP4Yx0vNRfY9CPNX-GReRhr0paQgj4QNlTng-W87hIJ6Vw_qyu8zL5Ko2alhk-7xjmPYbhgBo586Axtk/s400/1cf74c51c443549cf3c7b98307853c25-57484fd15bbd1.jpg" width="400" /> </a></div>
অভিযোগে ভারতীয় দণ্ডবিধি অনুযায়ী সূর্যদেবতার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা 
গ্রহণের আবেদন জানিয়েছেন শিবপাল সিং। লিখিত অভিযোগে তিনি বলেছেন, 
ব্রহ্মাণ্ডের বাসিন্দা শ্রীমান সূর্যনারায়ণ (সূর্য দেবতা) এই নির্যাতনের 
জন্য দায়ী। তিনি তার সীমা লঙ্ঘন করেছেন। লোকজনের বেঁচে থাকা কষ্টকর হয়ে 
দাঁড়িয়েছে। মরণদশায় থাকা বোবা প্রাণী এবং তাপদগ্ধ গাছপালা এই অব্যাহত 
নির্যাতনের প্রমাণ।<br />
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiarYgNzUMjZ5Xpb55BUVQVmlJlUPuDmkDRanvG1wQyxAMmEDIRj1MvhWgoXa1L49jKHCmhDMAeMQNp0ndixMYSOyRHmfRZn7fSWSHxJA-H-A41UCHXRqLYydL-6m5j5zm3Jqf-Uc7KiZs/s1600/f001ce759fa6cf6b1aeaa75557ec16b4-574850733c7e1.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="380" data-original-width="300" height="320" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiarYgNzUMjZ5Xpb55BUVQVmlJlUPuDmkDRanvG1wQyxAMmEDIRj1MvhWgoXa1L49jKHCmhDMAeMQNp0ndixMYSOyRHmfRZn7fSWSHxJA-H-A41UCHXRqLYydL-6m5j5zm3Jqf-Uc7KiZs/s320/f001ce759fa6cf6b1aeaa75557ec16b4-574850733c7e1.jpg" width="252" /></a></div>
<br />
অদ্ভুত এই অভিযোগ পেয়ে রীতিমতো বিস্মিত পুলিশ। সাধারণত কেউ এ ধরনের অভিযোগ করেন না। ইতোপূর্বে অন্য কেউ এমন অভিযোগ পেয়েছেন বলেও তার জানা নেই। ফলে বিষয়টি নিয়ে বেকায়দায় পড়েছে শাজাপুর থানা পুলিশ।<br />
<div class="fb-quote fb_iframe_widget" style="left: 53px; position: absolute; top: 1533px;">
<span style="height: 47px; vertical-align: bottom; width: 166px;"></span></div>
বারবার চেষ্টা করেও বিষয়টি নিয়ে মধ্যপ্রদেশের শাজাপুর থানার পুলিশ পরিদর্শক অনিল শর্মার কোনও মন্তব্য পাওয়া যায়নি। সূত্র: নিউজ বিটস।<br />
<br />
<div class="fb-quote fb_iframe_widget" style="left: 18px; position: absolute; top: 1007px;">
<span style="height: 47px; vertical-align: bottom; width: 166px;"></span></div>
<br />
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<br /></div>
<br />
<h2 class="title_holder" style="text-align: center;">
<span style="color: #cc0000;"><span class="title"> </span></span></h2>

ভারতে সূর্য দেবতার বিরুদ্ধে নির্যাতনের অভিযোগ!

বদলে যেতে পারে মানব সভ্যতার ইতিহাস!

TWIST 0 jahirul

<h2 class="title_holder">
<span style="color: #38761d;"><span class="title">বদলে যেতে পারে মানব সভ্যতার ইতিহাস!</span></span></h2>
পাঠ্যবইতে ইতিহাস পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিতে পারে বলে দাবি করছেন
 ভারতের একদল গবেষক।আইআইটি খড়গপুর ও আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়া এক 
যৌথ গবেষণায় ভারতের প্রাচীন এক সভ্যতা বিষয়ে সম্পূর্ণ নতুন এক তথ্য উদঘাটন 
করেছেন।<br />
<div class="fb-quote fb_iframe_widget" style="left: 116px; position: absolute; top: 465px;">
<span style="height: 47px; vertical-align: bottom; width: 166px;"></span></div>
ওই
 গবেষকরা দাবি করছেন, সিন্ধু উপত্যকার সভ্যতা সাড়ে ৫ হাজার বছরের পুরানো 
বলে এতদিন ধরে মনে করা হলেও প্রকৃতপক্ষে তা অন্তত ৮ হাজার বছরের পুরানো<br />
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhKKXuJgzPAUuThGjTnTO1Kx4BTOpdBFCIp_2ZXmGyQJeRl8jf_J6HDxwRvYrcqhZhMlxJor94keDYEeMAxNSn7l7qKU_nMrQdE7ZkLPOU3oYXfrYsdDVbRKPCKHzabFBfggoAj8EUdSrs/s1600/5c0bac8738d1328e7bf596512ef0add5-574ab5f536f65.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="523" data-original-width="500" height="400" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhKKXuJgzPAUuThGjTnTO1Kx4BTOpdBFCIp_2ZXmGyQJeRl8jf_J6HDxwRvYrcqhZhMlxJor94keDYEeMAxNSn7l7qKU_nMrQdE7ZkLPOU3oYXfrYsdDVbRKPCKHzabFBfggoAj8EUdSrs/s400/5c0bac8738d1328e7bf596512ef0add5-574ab5f536f65.jpg" width="380" /></a></div>
এই আবিষ্কার খ্যাতিসম্পন্ন পত্রিকা ‘নেচার’ এ প্রকাশিত হয় গত ২৫ মে।এই 
আবিষ্কারের ফলে বিশ্বজুড়েই মানব সভ্যতার ইতিহাস বদলে যেতে পারে বলে ধারণা 
করা হচ্ছে। কেননা, মানব সভ্যতার বিকাশের ধারাবাহিকতা ও ক্রম পরিবর্তন করে 
দিতে পারে এই তথ্য।<br />
<div class="fb-quote fb_iframe_widget" style="left: 190.5px; position: absolute; top: 1142px;">
<span style="height: 47px; vertical-align: bottom; width: 166px;"></span></div>
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj7zOTpY5QtFwl8pBNCbWw_-wwnlfq15BL04rzt1N4inivl_W1m-FOrkkbiya-IXGwo94xmvkqwWvgyZsAvDhiqPVEjCWXWC5AW-8FJelOGanBZsAr0FM9xd-OBiUdDiiTzWukoxrbW05E/s1600/f0da3c6151674eb044f989c77340a976-574ab6025c78e.gif" imageanchor="1" style="clear: right; float: right; margin-bottom: 1em; margin-left: 1em;"><img border="0" data-original-height="413" data-original-width="500" height="264" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj7zOTpY5QtFwl8pBNCbWw_-wwnlfq15BL04rzt1N4inivl_W1m-FOrkkbiya-IXGwo94xmvkqwWvgyZsAvDhiqPVEjCWXWC5AW-8FJelOGanBZsAr0FM9xd-OBiUdDiiTzWukoxrbW05E/s320/f0da3c6151674eb044f989c77340a976-574ab6025c78e.gif" width="320" /></a>আইআইটি
 খড়গপুরের জিওলজি অ্যান্ড জিওফিজিক্স বিভাগের প্রধান অনিন্দ্য সরকার বলেন, 
‘আমরা সম্ভবত পৃথিবীর সবচেয়ে পুরানো মৃৎপাত্র খুঁজে পেয়েছি। ‘অপটিক্যালি 
স্টিমুলেটেড লুমিনেসিন’ প্রযুক্তি ব্যবহার করে এই মৃৎপাত্রের বয়স জানা 
গেছে। এই সভ্যতার বয়স ৬ হাজার বছরের পুরানো হরপ্পা সভ্যতার চেয়েও বেশি।’<br />
আহমেদাবাদের দেক্কান কলেজ এই সভ্যতায় খুঁজে পাওয়া পশুর হাড়, শিং দাঁত 
ইত্যাদির কার্বন ১৪ বিশ্লেষণে সহয়তা করে। ওই কলেজের গবেষকদের একজন আরতি 
দেশপাণ্ডে মুখার্জি বলেন, হরিয়ানার ভিরানা ও রাখিগারিতে এক আগে কোন প্রাচীন
 সভ্যতার খোঁজে খনন চালানো হয়নি। এর আগে পাকিস্তানের কিছু অংশে ও ভারতের 
ঢোলাভিরা ও কালিবাগানে প্রাচীন হরপ্পা ও মহেঞ্জো দারো সভ্যতার নিদর্শন পাওয়া যায়।<br />
<br />
আরও পড়ুন: <a href="http://bdhistorybd.blogspot.com/2017/08/blog-post_23.html">ভারতে সূর্য দেবতার বিরুদ্ধে নির্যাতনের অভিযোগ!</a><br />
<div class="fb-quote fb_iframe_widget" style="left: 166px; position: absolute; top: 1889px;">
<span style="height: 47px; vertical-align: bottom; width: 166px;"></span></div>
এই
 গবেষকদের বিশ্বাস, সিন্ধু উপত্যকা সভ্যতা পুরো ভারতে বিস্তার লাভ করেছে। 
হারিয়ে যাওয়া সরস্বতী নদীর তীরে ছিল এই সভ্যতা। তবে এই সভ্যতা সম্পর্কে 
বেশি জানাশোনা কারোরই ছিল না। এর কারণ হচ্ছে, এতদিন ধরে ব্রিটিশ 
অভিযাত্রীদের দেওয়া তথ্যের ওপর ভিত্তি করেই ইতিহাস পাঠ করা হয়েছে।

বদলে যেতে পারে মানব সভ্যতার ইতিহাস!

ইতিহাসে পৃথিবী - সৃষ্টির শুরু হতে বর্তমান পর্যন্ত পৃথিবীর ইতিহাস দেখুন ছবিতে

TWIST 0 jahirul

<h2 class="post-title entry-title">
<span style="font-size: x-small;">ইতিহাসে পৃথিবী - সৃষ্টির শুরু হতে বর্তমান পর্যন্ত পৃথিবীর ইতিহাস দেখুন ছবিতে</span></h2>
<h2 class="post-title entry-title">
<span style="font-size: x-small;"> </span><img alt="পৃথিবীর ইতিহাস" border="0" height="131" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg-bI9czp3iuS5PNt7JUDpoI1I92sI3G_PVPkMIJ_mkW9TioSq4-7CxKVGHVl1jLFg_g-7gK9_fKx33fbYn0AWekjNqSBMp-tOqjXrj0nEVEld8_gJgsXrZTR2LsRibYco-TCBFpJ-C7nk/s200/earth01.jpeg" title="পৃথিবীর ইতিহাস" width="200" /><span style="font-size: x-small;">পৃথিবীর জন্ম কীভাবে তা আমরা কয়জন জানি? এটা আমাদের সবারই জানা যে পৃথিবীটা
 বেজায় প্রাচীন। আমাদের বয়স তার তুলনায় কিছুই না। কিন্তু কোথা থেকে এলো এই 
পৃথিবী? কি করে হলো প্রাণের উৎপত্তি? একটু আধটু ধারণা থাকলেও একেবারে 
পরিষ্কার ছবিটা ভাসে না অনেকের মনেই। এই ছবিগুলোর সাহায্যে দেখে নিন আমাদের
 পৃথিবীকে, একেবারে শুরু থেকে বর্তমান মানব সভ্যতা পর্যন্ত!</span></h2>
<h3 style="background-color: #eeeeee; font-family: SolaimanLipi, 'Siyam Rupali', Arial, Verdana, Geneva, 'DejaVu Sans', sans-serif; font-size: 1.25em; margin: 0px; padding: 0px;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg_vDoGuFuKl3QLwR4mNK7h0_lixHb4SCcTSN2AQ7PasUlDcJrfcU8rTXmp3LzysY1HmCc3Obzdir9tlQUpmxP7y3A2gzG4kiw4lNvgODqfxJDlbLkRNCbQBRo_WglmxATcK9XFi18dEtQ/s1600/small-planets-form-around-alien-star-1000.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="482" data-original-width="640" height="150" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg_vDoGuFuKl3QLwR4mNK7h0_lixHb4SCcTSN2AQ7PasUlDcJrfcU8rTXmp3LzysY1HmCc3Obzdir9tlQUpmxP7y3A2gzG4kiw4lNvgODqfxJDlbLkRNCbQBRo_WglmxATcK9XFi18dEtQ/s200/small-planets-form-around-alien-star-1000.jpg" width="200" /></a>সৃষ্টির শুরু</h3>
ঠিক
 কখন পৃথিবী তৈরি হয়? একেবারে শুরুর কোনো পাথর টিকে নেই, তাই সঠিক করে বলা 
যায় না। তবে ধারণা করা হয় সৌরজগৎ সৃষ্টির মোটামুটি ১০০ মিলিয়ন বছর পর 
একগুচ্ছ সংঘর্ষের ফল হলো পৃথিবী। আজ থেকে ৪.৫৪ বিলিয়ন বছর আগে পৃথিবী নামের
 গ্রহটি আকৃতি পায়, পায় লৌহের একটি কেন্দ্র এবং একটি বায়ুমণ্ডল।<br />
<h3 style="background-color: #eeeeee; font-family: SolaimanLipi, 'Siyam Rupali', Arial, Verdana, Geneva, 'DejaVu Sans', sans-serif; font-size: 1.25em; margin: 0px; padding: 0px;">
পৃথিবী-চাঁদ সংঘর্ষ</h3>
“থিয়া” নামের মোটামুটি মঙ্গলের <br />
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiSKk0It1ZVAGcVH9sPIiVtOcuUN6y5er71u8KWQxzUdxsUw9vN_YTQCcuUngkGwlAUTyMtygaKSjjWbILaOSrb8DdDA5V7fWEaiPAi0BhbQj4B9wcqW_1UOAKbzrcSWPSEZZye24M4eRY/s1600/moon-born-violence.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="433" data-original-width="640" height="135" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiSKk0It1ZVAGcVH9sPIiVtOcuUN6y5er71u8KWQxzUdxsUw9vN_YTQCcuUngkGwlAUTyMtygaKSjjWbILaOSrb8DdDA5V7fWEaiPAi0BhbQj4B9wcqW_1UOAKbzrcSWPSEZZye24M4eRY/s200/moon-born-violence.jpg" width="200" /></a></div>
আকৃতির একটা গ্রহাণুর সাথে সংঘর্ষ হয় পৃথিবীর। পৃথিবী মোটামুটি আস্তই থাকে 
কিন্তু বায়ুমণ্ডল উবে যায় আর ধ্বংস হয়ে যায় এই গ্রহাণুটি। এর ধ্বংসাবশেষ 
থেকে তৈরি হয় চাঁদ।<br />
<h3 style="background-color: #eeeeee; font-family: SolaimanLipi, 'Siyam Rupali', Arial, Verdana, Geneva, 'DejaVu Sans', sans-serif; font-size: 1.25em; margin: 0px; padding: 0px;">
গলিত লাভার সমুদ্র</h3>
থিয়ার
 সাথে সংঘর্ষের ফলে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পৃথিবী। গলিত লাভার টগবগ করতে থাকা 
সমুদ্র চারিদিকে। শুক্র গ্রহের অবস্থা এখন যেমন, তখন পৃথিবীর অবস্থা ছিলো 
তেমন। আস্তে আস্তে ঠাণ্ডা হয় পৃথিবী, লাভা জমাট বেঁধে তৈরি করে পাথর আর পানি জমতে
 শুরু করে পৃথিবীর প্রথম সাগরে। এ সময়ে তৈরি হয় পৃথিবীর প্রাচীনতম খনিজ, 
জিরকন। এদের বয়স মোটামুটি ৪.৪ বিলিয়ন বছর।<br />
<h3 style="background-color: #eeeeee; font-family: SolaimanLipi, 'Siyam Rupali', Arial, Verdana, Geneva, 'DejaVu Sans', sans-serif; font-size: 1.25em; margin: 0px; padding: 0px;">
প্রথম মহাদেশ</h3>
এখন পৃথিবীর বিভিন্ন মহাদেশ বসে আছে অতিকায় সব টেকটোনিক প্লেটের ওপরে। আদিম টেক্টোনিক প্লেট কিন্তু ছিলো অনেক ছোট। এদের মাঝে অনেক<br />
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgnw0gzWqslgTjvDH_U7tLSTlA7WKGcHeGwgmT_0TF0AzKd7rGYySqsM19Fo6FS_b5S6g14HR5-86o4u3Kl3W5MK0PuEtCKfNzQoeNDhZMU1RALXIAr7oxTsF3PiVT4R-WS056ddEmrC10/s1600/small-planets-form-around-alien-star-1000.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="482" data-original-width="640" height="150" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgnw0gzWqslgTjvDH_U7tLSTlA7WKGcHeGwgmT_0TF0AzKd7rGYySqsM19Fo6FS_b5S6g14HR5-86o4u3Kl3W5MK0PuEtCKfNzQoeNDhZMU1RALXIAr7oxTsF3PiVT4R-WS056ddEmrC10/s200/small-planets-form-around-alien-star-1000.jpg" width="200" /></a></div>
 সময়ে প্রচুর পরিমাণে স্বর্ণ- রৌপ্যের মতো দামি ধাতু পাওয়া যায়। আজ থেকে প্রায় ৩.৮ বিলিয়ন বছর আগে তৈরি হয়েছিলো প্রথম এসব মহাদেশ।<br />
<h3 style="background-color: #eeeeee; font-family: SolaimanLipi, 'Siyam Rupali', Arial, Verdana, Geneva, 'DejaVu Sans', sans-serif; font-size: 1.25em; margin: 0px; padding: 0px;">
প্রাণের প্রথম নিঃশ্বাস</h3>
মোটামুটি
 ৩.৫ বিলিয়ন বছর আগে সালোকসংশ্লেষণ থেকে আসে প্রথম অক্সিজেন। পাথরের ওপরে 
জন্মানো সায়ানোব্যাকটেরিয়া বা নীলচে সবুজ শ্যাওলা থেকে প্রথম অক্সিজেন আসে।
 তবে এটা আসলে ভালো কিছু করেনি। এই অক্সিজেনের উপস্থিতির কারণে এমন কিছু 
ব্যাকটেরিয়া মরে যায় যারা অক্সিজেন এর উপস্থিতি সহ্য <br />
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjLNTQJyasoH1enZGZlT3wlPMOPYJiRXerib0XWeNSqksWAlVVFhs_mj7-HNEXBJSt08Usyph4jQO9_JWP0JaYPt-MH6CpLEwooEUJHRtw7II3lf7EibSEUoRaIbBs0d4lzqgyFlPbGef4/s1600/Australia.A2002150.0240.1km.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="582" data-original-width="640" height="181" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjLNTQJyasoH1enZGZlT3wlPMOPYJiRXerib0XWeNSqksWAlVVFhs_mj7-HNEXBJSt08Usyph4jQO9_JWP0JaYPt-MH6CpLEwooEUJHRtw7II3lf7EibSEUoRaIbBs0d4lzqgyFlPbGef4/s200/Australia.A2002150.0240.1km.jpg" width="200" /></a></div>
 করতে পারে না। আর এভাবে ২.৪ বিলিয়ন বছর আগে পৃথিবীতে অক্সিজেন অনেক বেশি বেড়ে যায় যাকে বলে হয়ে থাকে “Great Oxygenation Crisis”।<br />
<h3 style="background-color: #eeeeee; font-family: SolaimanLipi, 'Siyam Rupali', Arial, Verdana, Geneva, 'DejaVu Sans', sans-serif; font-size: 1.25em; margin: 0px; padding: 0px;">
নিরুপদ্রব এক বিলিয়ন বছর</h3>
প্রথম
 মহাদেশ তৈরি হবার পর এক বিলিয়ন বছর তেমন কিছুই হয়নি পৃথিবীতে। একেবারে 
একঘেয়ে একটা সময় গেছে। মহাদেশগুলো আটকে ছিলো একটা ট্রাফিক জ্যামে অর্থাৎ 
তেমন <br />
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhIrLMkrwFRCf9gFutXDuoK-lrO4hy5NY-MGTblKU0lHePoyuZbE9lHqxAqyWVZm_ARHcNJx94D9VkCLz-ypmQ0b3ed1fY37c6JgQbqQ8cgaYN-mN7CFhwMj7jJcPaAjvfjICklZujK5q4/s1600/shutterstock_110453096.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="430" data-original-width="640" height="134" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhIrLMkrwFRCf9gFutXDuoK-lrO4hy5NY-MGTblKU0lHePoyuZbE9lHqxAqyWVZm_ARHcNJx94D9VkCLz-ypmQ0b3ed1fY37c6JgQbqQ8cgaYN-mN7CFhwMj7jJcPaAjvfjICklZujK5q4/s200/shutterstock_110453096.jpg" width="200" /></a></div>
<br />
 একটা নড়াচড়া করেনি। প্রাণের তেমন কোন উন্নতিও ঘটেনি এ সময়ে।<br />
<div class="image-right" style="background-color: #eeeeee; float: right; font-family: SolaimanLipi, 'Siyam Rupali', Arial, Verdana, Geneva, 'DejaVu Sans', sans-serif; font-size: 16px; line-height: 21.600000381469727px; margin-left: 0.5em; padding: 0px;">
</div>
<h3 style="background-color: #eeeeee; font-family: SolaimanLipi, 'Siyam Rupali', Arial, Verdana, Geneva, 'DejaVu Sans', sans-serif; font-size: 1.25em; margin: 0px; padding: 0px;">
মহা-মহাদেশ</h3>
মহা-মহাদেশের
 মাঝে একটি হলো প্যানগায়া। এখানে পরবর্তীতে উৎপত্তি ঘটবে ডায়নোসরের। অন্যটি
 হলো ইউরেশিয়া। এখনো বিভিন্ন পর্বতমালা দেখে গবেষকেরা বের করতে পারেন ঠিক 
কিভাবে পৃথিবীর বিভিন্ন এলাকা একত্রে যুক্ত থেকে এসব বিশাল মহা-মহাদেশের 
সৃষ্টি করেছিলো। <br />
<h3 style="background-color: #eeeeee; font-family: SolaimanLipi, 'Siyam Rupali', Arial, Verdana, Geneva, 'DejaVu Sans', sans-serif; font-size: 1.25em; margin: 0px; padding: 0px;">
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhc210Ml3y0Hhg1cwoQXPhn4FjgJKSEw_G9xkI-0PHPxt0xHeH-oW6SNRLyeJHsAhyphenhyphenrMXPnvcglnlWpyUpBBsKw6ikBN-yLQHxPH-9yDeTkPak7zIRX6nHoCBIPNd9Ir79CVVWqhh-0SkM/s1600/pangaea_f.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="430" data-original-width="640" height="134" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhc210Ml3y0Hhg1cwoQXPhn4FjgJKSEw_G9xkI-0PHPxt0xHeH-oW6SNRLyeJHsAhyphenhyphenrMXPnvcglnlWpyUpBBsKw6ikBN-yLQHxPH-9yDeTkPak7zIRX6nHoCBIPNd9Ir79CVVWqhh-0SkM/s200/pangaea_f.jpg" width="200" /></a></div>
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjTi7mAsGuzR-N-SaLkjGKYw0q-_dhi6bmOpEjy9o8uW2cN3pplQHd7xrm1KJ6A6tp_z-UMmlUzv2HFecQVu1QeZvBx2wXLYRVTqShAQA6YxgWgj7HSnWcwhFs713LCGGV_gR3mvmGirkM/s1600/5280_web.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="450" data-original-width="640" height="140" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjTi7mAsGuzR-N-SaLkjGKYw0q-_dhi6bmOpEjy9o8uW2cN3pplQHd7xrm1KJ6A6tp_z-UMmlUzv2HFecQVu1QeZvBx2wXLYRVTqShAQA6YxgWgj7HSnWcwhFs713LCGGV_gR3mvmGirkM/s200/5280_web.jpg" width="200" /></a> </h3>
<h3 style="background-color: #eeeeee; font-family: SolaimanLipi, 'Siyam Rupali', Arial, Verdana, Geneva, 'DejaVu Sans', sans-serif; font-size: 1.25em; margin: 0px; padding: 0px;">
ভয়ংকর শীতকাল</h3>
<h3 style="background-color: #eeeeee; font-family: SolaimanLipi, 'Siyam Rupali', Arial, Verdana, Geneva, 'DejaVu Sans', sans-serif; font-size: 1.25em; margin: 0px; padding: 0px;">
 <span style="font-size: x-small;">৭৫০ বছর আগে হঠাৎ করেই একটা বড় মহাদেশ অন্যদের থেকে আলাদা হয়ে বের হয়ে যায়।
 এ সময়ে পৃথিবী একেবারে ঠাণ্ডা হয়ে একটা বিশাল বরফের গোলায় রূপান্তরিত হয়। এ
 সময়ে হিমবাহ দিয়ে ঢাকা ছিলো ভূপৃষ্ঠ। এমনকি বিষুবীয় অঞ্চলেও ছিলো হিমবাহ।</span></h3>
<div class="image-right" style="background-color: #eeeeee; float: right; font-family: SolaimanLipi, 'Siyam Rupali', Arial, Verdana, Geneva, 'DejaVu Sans', sans-serif; font-size: 16px; line-height: 21.600000381469727px; margin-left: 0.5em; padding: 0px;">
</div>
<h3 style="background-color: #eeeeee; font-family: SolaimanLipi, 'Siyam Rupali', Arial, Verdana, Geneva, 'DejaVu Sans', sans-serif; font-size: 1.25em; margin: 0px; padding: 0px;">
প্রাণের বিস্ফোরণ</h3>
৬৫০ মিলিয়ন বছর আগে বায়ুমণ্ডলে আবারো বাড়তে শুরু করে অক্সিজেন এবংএ সময়ে বিভিন্ন প্রাণীর উদ্ভব হতে থাকে। এককোষী প্রাণীর পাশাপাশি এসে পড়ে 
বহুকোষী প্রাণী। এই সময়সীমার মাঝেই শিকার এবং শিকারির উদ্ভব হয়। <br />
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgb9Mf1rbwyVnytrrdmDNMQwzib-K3yTu8_YI5pI9sLJFWYkgxSG0QvVV61LS_e5t8528My29U4XToucgeBa4dRA4qBbD4XW-pySGWl2uxgH8FqhBwcA8fWKuWfvQCLSTlvK2X2sKdidiQ/s1600/snowball-earth.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="413" data-original-width="640" height="128" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgb9Mf1rbwyVnytrrdmDNMQwzib-K3yTu8_YI5pI9sLJFWYkgxSG0QvVV61LS_e5t8528My29U4XToucgeBa4dRA4qBbD4XW-pySGWl2uxgH8FqhBwcA8fWKuWfvQCLSTlvK2X2sKdidiQ/s200/snowball-earth.jpg" width="200" /></a></div>
<h2 class="post-title entry-title">
 
<span style="font-size: x-small;"><br /></span></h2>
<h3 style="background-color: #eeeeee; font-family: SolaimanLipi, 'Siyam Rupali', Arial, Verdana, Geneva, 'DejaVu Sans', sans-serif; font-size: 1.25em; margin: 0px; padding: 0px;">
প্রাণীজগতের বিলুপ্তি</h3>
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj5FaEio58wZIGyhc_JyKg8UFE7h85I0d52Kw48Jq0LYArY7FjH2qwwHdhNTm6FaYopWgaxXmKA8aXQmtECZneOwZZewXBL_aO6LgBDEINTqM8wTdQU0KNf84lcSGtSr5bil_rB5S4McSA/s1600/cambrian-sea-creature.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="507" data-original-width="640" height="158" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj5FaEio58wZIGyhc_JyKg8UFE7h85I0d52Kw48Jq0LYArY7FjH2qwwHdhNTm6FaYopWgaxXmKA8aXQmtECZneOwZZewXBL_aO6LgBDEINTqM8wTdQU0KNf84lcSGtSr5bil_rB5S4McSA/s200/cambrian-sea-creature.jpg" width="200" /></a>পৃথিবীর
 ইতিহাসে সবচাইতে বড় বিলুপ্তির ঘটনা ঘটে আজ থেকে ২৫২ মিলিয়ন বছর আগে 
পারমিয়ান পিরিয়ডে। মাত্র ৬০ হাজার বছরের মাঝে প্রায় ৯০ শতাংশ জীবেরবিলুপ্তি ঘটে। ৬৬ মিলিয়ন বছর আগে ক্রেটেশাস পিরিয়ডে বিলুপ্তি ঘটে ডায়নোসর 
সহ ৮৫ শতাংশ জীবের। পারমিয়ান পিরিয়ডে এই বিলুপ্তির কারণ ছিলো সাইবেরিয়ায় এক
 বিশাল অগ্ন্যুৎপাত। পরিবেশ পরিবর্তনের কারণেও বিলুপ্তি ঘটতে দেখা গেছে। 
৪৫০ মিলিয়ন বছর আগে বড়সড় একটা তুষার যুগের কারণে বিলুপ্তি ঘটে ৭৫ শতাংশ 
জীবের।<br />
<br />
<h3 style="background-color: #eeeeee; font-family: SolaimanLipi, 'Siyam Rupali', Arial, Verdana, Geneva, 'DejaVu Sans', sans-serif; font-size: 1.25em; margin: 0px; padding: 0px;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEguYEvNSxvICRGflbtJed7T4ncu6C65KYR_vHwGnSRM0tLu07c9M1_QScrV12lDMoWHGRZvTOPscp6aLfwDQgWMkbIJw2kcK_PuuqwtiTwWpJ4-NUvYI5V9MdasjBGjaZS8zEFYl3EGoqs/s1600/shutterstock_52992709.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="430" data-original-width="640" height="134" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEguYEvNSxvICRGflbtJed7T4ncu6C65KYR_vHwGnSRM0tLu07c9M1_QScrV12lDMoWHGRZvTOPscp6aLfwDQgWMkbIJw2kcK_PuuqwtiTwWpJ4-NUvYI5V9MdasjBGjaZS8zEFYl3EGoqs/s200/shutterstock_52992709.jpg" width="200" /></a>বরফ যুগ</h3>
<h3 style="background-color: #eeeeee; font-family: SolaimanLipi, 'Siyam Rupali', Arial, Verdana, Geneva, 'DejaVu Sans', sans-serif; font-size: 1.25em; margin: 0px; padding: 0px;">
<span style="font-size: x-small;">পাঁচটি বড় বরফ যুগ দেখা যায় পৃথিবীর ইতিহাসে। আপনি কি জানেন, এখনও আমরা একটি বরফযুগের মাঝে বাস করছি? আজ থেকে প্রায় ১১,৫০০ বছর আগে শুরু হয়েছিলো এই বরফ যুগ।</span></h3>
<h3 style="background-color: #eeeeee; font-family: SolaimanLipi, 'Siyam Rupali', Arial, Verdana, Geneva, 'DejaVu Sans', sans-serif; font-size: 1.25em; margin: 0px; padding: 0px;">
প্লাস্টিক যুগ?</h3>
<span style="font-size: xx-small;">বর্তমান
 সময়ে প্লাস্টিকের এতো বেশি আবর্জনা জমে গেছে যে অনেক বিজ্ঞানী একে 
প্লাস্টিক যুগ বা প্লাস্টিসিন পিরিয়ড বলে আখ্যা দিচ্ছেন। এসব প্লাস্টিকের 
কিছু আবার নতুন এক ধরনের পাথরেও রূপান্তরিত হয়েছে। আজ থেকে মিলিয়ন বছর পরেও
 এসব প্লাস্টিকের চিহ্নপাওয়া যাবে পৃথিবীর বুকে</span> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiqBaMeywZyBx8PSCiBR1swCFAR7YzSjQ9W4Uoz8xAxo6rQtSpqcwcRoIMWw7KQ-bVs9-X1CjVzjky9D2pwPZaaXdItI_JZvTPQWl0_P4dlndUNWHGXipPs3RujBo-RbkKQEVng2kVt3G4/s1600/mammoth.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="511" data-original-width="640" height="159" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiqBaMeywZyBx8PSCiBR1swCFAR7YzSjQ9W4Uoz8xAxo6rQtSpqcwcRoIMWw7KQ-bVs9-X1CjVzjky9D2pwPZaaXdItI_JZvTPQWl0_P4dlndUNWHGXipPs3RujBo-RbkKQEVng2kVt3G4/s200/mammoth.jpg" width="200" /></a></div>
<h3 style="background-color: #eeeeee; font-family: SolaimanLipi, 'Siyam Rupali', Arial, Verdana, Geneva, 'DejaVu Sans', sans-serif; font-size: 1.25em; margin: 0px; padding: 0px;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh5JlBT_zPGeJi43o4Je-ve_6T6sJLkrDAPV8RPxC5vdj04QEQpz3PUPYE0DETmyHpSCdSfGf-BrtYqjqSNYo77moqb4NZ7V_BeOu4To66nlm7QESi4_Pu6fklKcesli6S4H5Lm4qEdMh4/s1600/clastic-plastiglomerate-kamilo-beach-2.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="426" data-original-width="640" height="133" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh5JlBT_zPGeJi43o4Je-ve_6T6sJLkrDAPV8RPxC5vdj04QEQpz3PUPYE0DETmyHpSCdSfGf-BrtYqjqSNYo77moqb4NZ7V_BeOu4To66nlm7QESi4_Pu6fklKcesli6S4H5Lm4qEdMh4/s200/clastic-plastiglomerate-kamilo-beach-2.jpg" width="200" /></a><span style="font-size: x-small;"> </span> </h3>

ইতিহাসে পৃথিবী - সৃষ্টির শুরু হতে বর্তমান পর্যন্ত পৃথিবীর ইতিহাস দেখুন ছবিতে

জেনে নিন সমুদ্র সৃষ্টির ইতিহাস

TWIST 0

<h1 class="width100">
<span style="color: #38761d;">জেনে নিন সমুদ্র সৃষ্টির ইতিহাস<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhND0zr6Dj6m0r6OGBCkW-ZXs04X5YbjIaalsxX5jDQ8qfZeXUS8_XruwsejIfnxHdeVjAPyznCw0oKxZ3C0UHxu_GEJqEj4iY5UTRhgBiUmn5yU0bJDz18W-1ORgHL4MXy_hF4gZ39vf0/s1600/10262193_828952323838464_3118971907965868231_n.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="177" data-original-width="284" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhND0zr6Dj6m0r6OGBCkW-ZXs04X5YbjIaalsxX5jDQ8qfZeXUS8_XruwsejIfnxHdeVjAPyznCw0oKxZ3C0UHxu_GEJqEj4iY5UTRhgBiUmn5yU0bJDz18W-1ORgHL4MXy_hF4gZ39vf0/s1600/10262193_828952323838464_3118971907965868231_n.jpg" /></a></div>
</span></h1>
<h1 class="width100">
<span style="color: #38761d;"></span></h1>
<span style="font-size: x-small;">এতো বিশাল গভীর সমুদ্র তৈরী হলো কী করে! এমন প্রশ্ন আপনার আমার মাথায় 
হয়ত সবসময় ঘুরপাক খায় প্রতিনিয়ত। কিন্তু আমাদের লাগামছাড়া চিন্তাভাবনা সঠিক
 পরিণতির থেকে যোজন যোজন দূরে নিয়ে যাবে। তাই, আমরা দ্বারস্থ হতে পারি 
ভূতাত্ত্বিকদের কাছে। শুনে আসি তারা কি বলে আর আমাদের চিন্তার লাগাম এখানেই
 টেনে দেই। তাদের মতে, পৃথিবীর মানচিত্রটা বেশ ভালো করে মাপজোখ করলে দেখা 
যাবে, পাঁচটা মহাসমুদ্র আর ছেষট্টিটা সমুদ্র মিলিয়ে পৃথিবীর প্রায় একাত্তর 
ভাগ অংশই জলে ঢাকা, আর বাদ বাকীটা স্থল অর্থাৎ মহাদেশ। সমুদ্র যে কত বড়ো 
(৩৬১,০০০,০০০ বর্গ কিঃমিঃ) তা অনেকটাই বোঝা যায় সমুদ্রের পাড়ে বসে চোখ 
দু’টো সামনে মেলে দিলে। শুধু আকারেই বড় নয়, গভীর দারুণ। কোথাও কোথাও এতা 
গভীর যে সেখানে আমাদের ডাঙার সবচেয়ে উচুঁ পাহাড় হিমালয়কে ছেড়ে দিলে তার 
কিছুই আর দেখতে পাওয়া যাবে না।</span><br />
<div class="_5pbx userContent" data-ft="{">
<span style="font-size: x-small;"><br />
</span><span style="font-size: x-small;">এ বিষয়ে প্রথম উল্লেখযোগ্য মতবাদটি বিবর্তন প্রবক্তা চার্লস ডারউইনের 
ছেলে জর্জ ডারউইনের। আজ থেকে প্রায় একশো ত্রিশ বৎসর আগে ১৮৭৮ খ্রীষ্টাব্দে 
জর্জ ডারউইন সৃষ্টির ব্যাপারে এক চমকপ্রদ কথা শোনালেন। তিনি বললেন প্রায় 
চারশো কোটি বৎসর আগে পৃথিবীর বাইরের খোলস যখন পুরোপুরি শক্ত হয় নি, ভেতরে 
নরম গরম অবস্থা, সেই সময়ে সূর্যের টানে পৃথিবীর তরল বুক থেকে খানিকটা অংশ 
চিটকে বেরিয়ে গিয়েছিল মহাকাশে। সেই উপড়ে চলে যাওয়া অংশই হলো চাঁদ। ফলে 
পৃথিবীর বুকে তৈরী হলো এক বিরাট গর্ত, যার নাম প্রশান্ত মহাসাগর।</span><br />
<span style="font-size: x-small;">
</span><span style="font-size: x-small;">জর্জ ডারউইনের এই মতবাদ উনিশ শতকে ও বিশ মতকের প্রথম দিকে খুব আলোড়ন 
তুললেও পরবর্তী কোনো বিজ্ঞানীই তার এই মতবাদে বিশ্বাস করেননি। এই মতবাদের 
বিরুদ্ধে বিজ্ঞানীরা যুক্তি দিলেন, ভুস্তর সৃষ্টির পর, তা যত পাতলাই হোক 
এমনই কঠিন হয়ে পড়েছিল যে তখন তার পক্ষে আর পৃথিবী থেকে উৎক্ষিপ্ত হওয়া 
সম্ভব ছিল না। মহাসাগর সৃষ্টির ব্যাপারে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য তত্ত্বটি হলো 
জার্মান ভূবিজ্ঞানী ওয়গনারের (১৮৮০-১৯৩০)। ১৯১২ খ্রীষ্টাব্দে প্রচারিত 
‘চলমান মহাদেশ’ তত্ত্বটিকে তিনি মহাসাগর সৃষ্টির কথা বলেন।</span><br />
<span style="font-size: x-small;">
</span><span style="font-size: x-small;">ওয়েগনার বলেছেন, আজ থেকে পচিঁশ কোটি বছর আগেও পৃথিবীর মহাদেশ আর 
মহাসমুদ্রের চেহারা এইরকম ছিল না। তখন পৃথিবীর সব মহাদেশগুলি মিলে একটাই 
মহাদেশ ছিল। সেই আদি প্রাগৈতিহাসিক মহাদেশ ঘিরে ছিল এক আদি মহাসমুদ্র 
প্যান্থালসা। ভূবিজ্ঞানী ওয়েগনারের মতে খুব সম্ভবত । মেসোজোয়িক (Mesozoic) 
যুগের প্রথম দিকে অর্থাৎ আজ থেকে প্রায় কুড়ি কোটি বছর আগে প্রাকৃতিক কারণে 
প্যানজিয়া মহাদেশটি দু’টো টুকরোয় ভেঙে গিয়ে সরে গেল একে অন্যের কাছ থেকে। 
তাদের একটা টুকরোর নাম গণ্ডোয়ানা মধ্যপ্রদেশের ‘গণ্ড’ আদিবাসীদের নাম 
অনুসারে। এতে ছিল দক্ষিণ আমেরিকা, আফ্রিকা, ভারত, অষ্ট্রেলিয়া আর কুমেরু।</span><br />
<span style="font-size: x-small;">
</span><span style="font-size: x-small;">অন্যটার নাম ‘লরেশিয়া’। যাতে ছিল ইউরোপ, এশিয়া গ্রীণল্যান্ড, আর উত্তর 
আমেরিকা। এই দুই মহাদেশের মাঝখানে রইলো টথিস সাগর। পরে গণ্ডোয়ানা আর 
লরেশিয়া আরো কয়েকটি টুকরোয় ভেঙ্গে গিয়ে ছড়িয়ে পড়লো চারিদিকে, আর তাদের 
মাঝখানে আদি মহাসাগর প্যানথালসার রুপ বদল হয়ে জন্ম নিল আজকের মহাসাগর। 
দক্ষিণ আমেরিকা ও আফ্রিকা ভেঙ্গে সরে গেল গণ্ডোয়ানা থেকে। এদের মাঝে জন্ম 
নিল দক্ষিণ আটলান্টিক মহাসাগর।</span><br />
<span style="font-size: x-small;">
</span><span style="font-size: x-small;">এ দুটি মতবাদ ছাড়াও আরও বেশ কিছু মতবাদ রয়েছে মহাদেশ ও সমুদ্র সৃষ্টির 
ব্যাপারে। তবে আধুনিক প্রযুক্তি বিজ্ঞানের যুগে সেই প্রকল্পগুলি নেহাৎই 
সেকেলে।</span><br />
<span style="font-size: x-small;">
</span><span style="font-size: x-small;">সমুদ্রে এতা জল এলো কোথা থেকে?<br /> সকল সমুদ্রের জলের পরিমাণ পৃথিবীর 
আয়তনের তুলনায় কম হলেও, নয় নয় করে এই জল, ১৩৭ কোটি ঘন কিঃমিঃ এবং তা 
পৃথিবীর পৃষ্ঠে মাত্র পাচঁ কিঃমিঃ পুরু জলের স্তর তৈরী করেছে। বলা বাহুল্য 
যে, পৃথিবীর আবহমন্ডল থেকে এ জল পাওয়া যায় নি। কারণ আবহমন্ডলের জল ধরে 
রাখবার যা ক্ষমতা, তাতে পৃথিবীর সমুদ্র জলের উচ্চতা বড়জোর ৫ সেঃমিঃ বাড়ানো 
যেতে পারে তার বেশী নয়। কিন্তু পাঁচ কিলোমিটার পুরো জলের স্তর! অসম্ভব ! 
এরপর ভূবিজ্ঞানীরা তাকিয়েছেন ভূত্বকের (Crust) দিকে, যদিও তা থেকে জলের 
হদিস্ মেলেনি। ভূত্বকের নীচে রয়েছে ম্যাণ্টল (Mantle) যা তরল ও কঠিনের 
মাঝামাঝি একটা অবস্থান আছে।</span><br />
<span style="font-size: x-small;">
</span><span style="font-size: x-small;">ম্যাণ্টলের চরিত্র বিচার করে ভূবিজ্ঞানীরা রায় দিয়েছেন, পৃথিবীর এতো জল 
এসেছে ম্যাণ্টলের পেট থেকে আগ্নেয়গিরির মাধ্যমে। অগ্ন্যুৎপাতের সময়ে 
আগ্নেয়গিরি জ্বালামুখ থেকে যে গ্যাস বেরিয়ে আসে তার অনেকটাই জলীয় বাষ্প। এই
 জলীয় বাষ্প ঠান্ডা হয়েই যে জলের জন্ম তা না হয় বোঝা গেল, কিন্তু 
আগ্নেয়গিরির পেটে এতো জলীয় বাষ্প জমে কি করে? ভূবিজ্ঞানীদের মতে এই জল 
এসেছে জল (বা হাইড্রকসসিল) বাহী কিছু খনিজ পদার্থ থেকে। যা থাকে ম্যাগমার 
ভেতরে। যেমন অভ্র (Mica) স্যারপেনটিন (Serpentine), অ্যামফিবোল (Amphibole)
 ইত্যাদি খনিজগুলি যদি ২৩০ ডিগ্রী সেলসিয়াসে পোড়ে, তবে এই খনিজের জলটুকু 
বাইরে বেরিয়ে আসে, জলীয় বাষ্পের আকারে। ম্যান্টলের শিলার মধ্যে এ ধরণের 
খনিজ যথেষ্টই রয়েছে। এই কারণে পৃথিবীর সমুদ্রগহ্বর পূর্ণ হতে বেশী সময় 
লাগেনি। পৃথিবীর পিঠে যতো জল রয়েছে, তার চেয়ে কয়েক হাজারগুন জল পৃথিবীর বহু
 খনিজ পদার্থের মধ্যে এখনো বন্দী অবস্থায় আছে।</span><br />
<span style="font-size: x-small;">
</span><span style="font-size: x-small;">পৃথিবীর মোট জলের শতকরা ৯৮ ভাগই সমুদ্রের নোনাজল, বাদবাকি ২ শতাংশ ছড়িয়ে আছে হ্রদ, নদী, হিমবাহ, মেঘ ও পাথরের ফাটলে সঞ্চিত ভূজলে।</span><br />
<span style="font-size: x-small;">
</span><span style="font-size: x-small;">সমুদ্রে জল লোনা হবার কারণঃ<br /> মহাসাগর গুলি সম্পর্কে তথ্য জোগাড় করার 
প্রথম প্রচেষ্টা হিসেবে ১৮৭২ খ্রীষ্টাব্দে ব্রিটিশ জাহাজ ‘চ্যালেঞ্জার’ 
সমুদ্রের মোট ৭৭টি বিভিন্ন জায়গা থেকে জলের যে নমুনা সংগ্রহ করেছিল, তা 
বিশ্লেষণ করে ব্রিটিশ রসায়নবিদ ডিটমার (১৮৮৪) দেখেছেন, প্রতি লিটার 
সমুদ্রের জলে নানা জাতের লবনের পরিমাণ প্রায় ৩৫ গ্রাম। অথচ প্রায় একশো বছর 
পরেও দেখা যাচ্ছে সমুদ্রজলে লবনের পরিমাণ প্রায় একই আছে। যদিও আটলান্টিক 
মহাসাগরে জলে লবনের পরিমাণ (লিটারে ৩৪.৯০ গ্রাম), ভারত (লিটারে ৩৪.৭৬ 
গ্রাম) ও প্রশান্ত (লিটারে ৩৪.৬২ গ্রাম) মহাসাগরের চেয়ে সামান্য বেশি। তবে 
নদী গুলো যতোই লবন এনে ফেলুক না সাগরের জলে, সমুদ্রের নোনতা ভাব তাতে বাড়ছে
 না। ভূবিজ্ঞানীরা হিসেব করে বলেছেন, সমুদ্রের জলে মোট ৫ x ১০১৮ কিলোগ্রাম 
লবন মিশে আছে।</span><br />
<span style="font-size: x-small;">
</span><span style="font-size: x-small;">পরীক্ষা করে দেখা গেছে সমুদ্রের জলে সোডিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম 
ক্লোরাইডের পরিমাণ নদীর জলের তুলনায় অন্তত ১৭ গুণ বেশি। এসব সত্ত্বেও 
নিজস্ব প্রক্রিয়ায় সমুদ্রজল তার নোনতা ভাব একই জায়গায় ধরে রাখছে। এই 
প্রক্রিয়ার একটা ব্যাপার হলো, মহাদেশ গুলি থেকে অসংখ্য নদী নালা মারফৎ নানা
 ধরনের লবন সমুদ্র যতোটা নেয় তার অনেকটাই আবার ফিরিয়ে দেয় মহাদেশকে। যেমনঃ 
জোয়ারের সময়ে সাগরজলে মিশে থাকা লবন টুকু থিতিয়ে যায় মাটির শরীরে। সমুদ্রের
 জলকণা বাষ্প হয়ে মহাদেশগুলির দিকে ছুটে যাওয়ার সময়তেও সঙ্গে করে অনেকটা 
লবন নিয়ে যায়। এই লবনের কিছুটা অংশ অবশ্য করে আবার নদী জলের সঙ্গে মিশে 
সমুদ্রে ফিরে আসে। তবে বেশ কিছুটা পড়ে থাকে ডাঙার মাটিতে। এছাড়া সমুদ্রের 
জলে বিভিন্ন ধরনের লবনে র মধ্যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অধঃক্ষেপ (Precipitate)
 তৈরী হয়, যা থেকে সামুদ্রিক স্তর অথবা খনিজ নুড়িও (Nodule) তৈরী হতে পারে।</span><br />
<span style="font-size: x-small;">
</span><span style="font-size: x-small;">সমুদ্রে লবনের পরিমাণ সব সময়ে মোটামুটি একই রকম থাকলেও মাঝে মাঝে 
তারতম্য হয়। যেমন বৃষ্টিপাতের অঞ্চলে প্রচন্ড বৃষ্টিপাতের ফলে সমুদ্রের 
নোনতা ভাব সমসাময়িকভাবে যেমন কমে, তেমনি প্রচণ্ড গ্রীষ্মের সময়ে সমুদ্রের 
জল বাষ্প হয়ে আকাশে উড়ে গেলে, সমুদ্রের জলে নোনতা ভাব খানিকটা বেড়ে যায়। 
এছাড়া সমুদ্রের জল ঠান্ডায় জমে হিমশৈল তৈরী হলেও যে সমুদ্রে শতকরা মাত্র ৩০
 ভাগ লবনই বরফের ভেতরে যেতে পারে, বাদবাকী ৭০ ভাগই পড়ে থাকে সমুদ্রের জলে।</span><br />

</div>
<h1 class="width100">
<span style="color: #38761d;"> </span></h1>

জেনে নিন সমুদ্র সৃষ্টির ইতিহাস

আলোচনার সূচনায় কয়েকটি সূরার ক্রমিক নম্বর এবং আয়াত সংখ্যা উল্লেখপূর্বক বাংলা অনুবাদ প্রদত্ত হলো

TWIST 0

আলোচনার সূচনায় কয়েকটি সূরার ক্রমিক নম্বর এবং আয়াত সংখ্যা উল্লেখপূর্বক বাংলা অনুবাদ প্রদত্ত হলো-<strong>৫৯ : ২৩)</strong> হুয়াল্লা 
হুল্লাজি লা ইলাহা ইল্লা হুয়া আল মালিকুল্‌ কুদ্দুসুস্‌ সালামুল মুমিনুল 
মুহাইমিনুল আজিজুল জাব্বারুল মুতাকাব্বির সুবহানাল্লাহি আম্মা ইউশরিকুন। 
(৫৯ : ২৩) অর্থ- তিনিই আল্লাহ, যিনি ব্যতীত আর কোন উপাস্য নেই, যিনি 
বাদশাহ, পবিত্র, নির্দোষ, ক্ষমাকারী, রক্ষক, পরাক্রমশালী. সংশোধক, মহান; 
অবিশ্বাসীগণ কর্তৃক বর্নীত অংশীদারদের থেকে আল্লাহ পবিত্র, মহান। (59 : 23)
 He is Allah, besides Whom none is to be worshipped the Sovereign, the 
most Holy, the Source of peace, the Giver of Security, the Protector, 
the Esteemed one, the Exalted the Majestic. Glory is to Allah from what 
they associate.
<br />
<div style="text-align: justify;">
<strong>(৫৯ : ২৪)</strong> হুওয়াল্লা-হুল
 খা-লিক্বুল বা-রিউল মুছাব্বিরু লাহুল আছমা – উল হুছনা; ইয়ুছাব্বিহু লাহূ 
মা- ফিছছামা- ওয়া- তি ওয়াল আরদ্ব, ওয়া হুওয়াল আযীযুল হাকীম। (৫৯ : ২৪) 
অর্থ- তিনিই আল্লাহ্‌, যিনি সৃষ্টির পরিকল্পনাকারী, এর বাস্তবায়নকারী -সেই 
অনুযায়ী রূপদানকারী, সকল উত্তম নাম তাঁরই। আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু 
আছে সবই তাঁর পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করে। তিনি মহাপরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
 (59 : 24) He is Allah, the Makers the Creator, the Evolver, the 
Bestower of form to everyone. His are all good names; all that is in the
 spaces and the earth glorifies Him: and He is the Esteemed One the 
Wise.</div>
<div style="text-align: justify;">
<strong>(০২ : ১১৬)</strong> অর্থ- এবং 
তারা বলে, আল্লাহ সন্তান গ্রহণ করেছেন। তিনি অতি পবিত্র, বরং আকাশমন্ডলী ও 
পৃথিবীতে যা কিছু আছে সব আল্লাহরই, সব কিছু তাঁরই একান্ত অনুগত। (02 : 116)
 And they say ‘Allah has taken unto Himself a son’, sanctity is for Him.
 Nay, whatever is in the spaces and is in the earth is His possession. 
All are unto Him subservient.</div>
<div style="text-align: justify;">
<strong>(০২ : ১১৭)</strong> অর্থ- যিনি 
আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীকে অনস্তিত্ব হতে অস্তিত্বে আনায়ন করেন এবং যখন তিনি 
কিছু করবার জন্য সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন শুধু বলেন হও, আর তা হয়ে যায়। (2 : 
117) He is the Originator of existence of the spaces and the earth from 
emptiness, and when He decrees any thing, then says to it only, “Be, and
 it becomes at once.</div>
<div style="text-align: justify;">
<strong>(১০ : ৩)</strong> অর্থ:- তোমাদের
 প্রতিপালক আল্লাহ, যিনি আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী ছয় দিনে সৃষ্টি করেন, অতঃপর 
তিনি আরশে সমাসীন হন। তিনি সকল বিষয় নিয়ন্ত্রণ করেন। (10 : 3) No doubt, 
your Lord is Allah Who made the spaces and earth in six days, then 
seated Himself on the Throne befitting to His Dignity, He plans the 
work. No intercessor is there but after His leave. This is Allah your 
Lord, and then worships Him. Do you then not ponder?</div>
<div style="text-align: justify;">
<strong>(২১ : ৩০)</strong> অর্থ:- যারা 
কুফরী করে তারা কি ভেবে দেখে না যে আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী মিশে ছিল 
ওতপ্রোতভাবে; অতঃপর আমি উভয়কে পৃথক করে দিলাম এবং প্রাণবান সমস্ত কিছু 
সৃষ্টি করলাম পানি হতে, তবুও কি তারা বিশ্বাস করবে না? (21 : 30) Did the 
infidels not consider that the spaces and earth were closed up through 
and though, then We opened them out? And We made every made living thing
 from water. Will they then believe?</div>
<div style="text-align: justify;">
<strong>(২৪ : ৩৫)</strong> অর্থ-আল্লাহ্‌
 আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীর জ্যোতি…জ্যোতির উপর জ্যোতি (24 : 35) Allah is the 
Light of the spaces and the earth. The similitude of His Light is as a 
niche wherein is a lamp. The lamp is in a chandelier (of glass). The 
chandelier is as it were a star glittering like a pearl; it is lighted 
from the blessed olive tree which is neither of east nor of west, it is 
near that its oil may flare up even though the fire touches it not. The 
Light is upon the Light. Allah guides to His Light whomsoever He will 
and Allah narrates examples for the people. And Allah knows all things</div>
<div style="text-align: justify;">
<strong>(২৯ : ১৯)</strong> অর্থ- ওরা কি লক্ষ করেনা, কিভাবে আল্লাহ সৃষ্টিকে অস্তিত্ব দান করেন, অতঃপর তা পূনরায় সৃষ্টি করেন? নিশ্চয়ই এটা আল্লাহর জন্য সহজ।</div>
<div style="text-align: justify;">
(29 : 19) And have they not seen, how Allah originates creation, then He will reproduce it? Undoubtedly, it is easy for Allah.</div>
<div style="text-align: justify;">
<strong>(২৯ : ২০)</strong> অর্থ:- বল, 
পৃথিবীতে পরিভ্রমণ কর এবং অনুধাবন কর কিভাবে তিনি সৃষ্টিকে আরম্ভ করেছেন? 
অতঃপর আল্লাহ্‌ পুনর্বার সৃষ্টি করবেন। নিঃসন্দেহে আল্লাহ্‌ সর্ববিষয়ে 
সর্বশক্তিমান। (29 : 20) Say you, ‘travel in the earth, then see, how 
Allah makes first, then Allah up brings the second growth. Undoubtedly 
Allah can do everything.</div>
<div style="text-align: justify;">
<strong>(৫০ : ৩৮)</strong> অর্থ- আমরা 
আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী এবং তাদের অন্তর্বর্তী সমস্ত কিছু সৃষ্টি করেছি ছয় 
দিনে, আমাদেরকে “কোন ক্লান্তি স্পর্শ করে নাই।” (50 : 38) Surely, We made 
the spaces and the earth and what ever is in between in six days and 
weariness came not to Us.</div>
<div style="text-align: justify;">
<br /></div>
<h2 style="text-align: justify;">
আলোচনা</h2>
<div style="text-align: justify;">
এই আয়াতগুলো থেকে এই ইঙ্গিত পাওয়া যায় যে 
পরাক্রমশালী প্রজ্ঞাময় (২৯:২০) সর্ববিষয়ে সর্বশক্তিমান এক আল্লাহতায়ালা 
তাঁর ইচ্ছায় এক মহাশক্তির (২৪:৩৫)-<em>(জ্যোতির উপর জ্যোতি শক্তির)</em> প্রভাবে কোন এক অজ্ঞাত সময়ে আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীকে (২:১১৭) <em>অনস্তিত্ব থেকে অস্তিত্বে</em>
 আনার প্রক্রিয়া শুরু করেন। সুতরাং প্রতীয়মান হয় যে, সৃষ্টিকে অস্তিত্ব 
দানের পূর্বে (২:১১৬) আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী আল্লাহর অসীম শক্তির মাঝে বিলীন 
ছিল। আল্লাহর ইচ্ছায় (১০:৩) নিয়ন্ত্রিতভাবে এই শক্তির বহিঃপ্রকাশ ঘটে। 
সৃষ্টির শুরুতে আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী (২১:৩০)<em>ওতপ্রোতভাবে একত্রিত অবস্থায় ও একই রূপে বিরাজ করছিল।</em>
 একদা মহান স্রষ্টা যখন সৃষ্টিকে প্রকাশের ইচ্ছা করেন তথন থেকেই 
সৃষ্টিকালীন-দিনের সূচনা ঘটে। পরবর্তীতে (৫০:৩৮) পর্যায়ক্রমে ছয়দিনে [এখানে
 ছয়দিন বলতে সুনির্দিষ্ট ও সুনিয়ন্ত্রিত অতি ক্ষুদ্র অথবা অতি বৃহৎ অথবা 
অতি ক্ষুদ্র ও অতি বৃহৎ ছয়টি পর্যায়ক্রমিক সৃষ্টিকালীন সময়কালের সমাহার 
বুঝতে হবে।] বিভিন্ন পরিবর্তন ও প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে আকাশমন্ডলী, পৃথিবী 
এবং এদের মধ্যে অবস্থিত দৃশ্য ও অদৃশ্য সমস্ত কিছু সৃষ্টির বিষয়ে পূর্ণতা 
দান করেন। এরপর থেকে (২৯:১৯) আল্লাহতায়ালার ইচ্ছায় ও নিয়ন্ত্রণে 
সৃষ্টিকালীন ছয়দিনে সৃষ্ট অদৃশ্য বিষয়সমূহ দৃশ্য অবস্থায় এবং দৃশ্য বিষয় 
সমূহ অদৃশ্য অবস্থায় রূপান্তরিত হচ্ছে অথবা নব নব অবস্থায় পরিগঠিত হচ্ছে 
মাত্র।</div>
<h2 style="text-align: justify;">
সৃষ্টিকালীন ছয়-দিন এর বিষয়ে পবিত্র 
কোরআনের বিভিন্ন আয়াতসমূহে প্রদত্ত ইংগিতের সাথে মিল রেখে বর্তমান কালের 
অত্যাধুনিক বৈজ্ঞানিক তথ্যসমৃদ্ধ আলোচনাঃ</h2>
<h3 style="text-align: justify;">
<em>সৃষ্টিকালীন ১ম-দিন (১ম-ইওম বা নির্দিষ্ট সময়):</em><em> </em></h3>
<h3 style="text-align: justify;">
<strong> </strong></h3>
<div style="text-align: justify;">
<strong>(১১ : ৭)</strong> অর্থ- আল্লাহ্‌
 ছয় দিবসে নভোমন্ডল ও ভূমন্ডল সৃষ্টি করেছেন, তখন তাঁর আরশ (নিয়ন্ত্রণ 
ব্যবস্থা ) পানির ( তরলিত অবস্থার ) উপর ( নিবদ্ধ ) ছিল। (11 : 7) And it 
is He who has created the spaces and earth in six days, then His 
Throne(control system) was (fixed) on the water (liquefied state)</div>
<div style="text-align: justify;">
<strong>(৫১ :৪৭)</strong> অর্থ- এবং আমরা
 আকাশ নির্মাণ করেছি ক্ষমতাবলে এবং আমরা অবশ্যই মহাসমপ্রসারণকারী। (51 : 
47) And We have made the space with own power, and undoubtedly We are 
Makers of the vast expansion.</div>
<h3 style="text-align: justify;">
সৃষ্টি সম্পর্কে বৈজ্ঞানিক মতবাদঃ</h3>
<div style="text-align: justify;">
সৃষ্টির শুরুতে মহাবিশ্ব যখন উত্তর মেরুর 
মতো একক বিন্দু ছিল তখন এর কোন অন্তর্বস্তু ছিল না। আক্ষরিক অর্থে সৃষ্টির 
শুরু হয়েছিল শুন্যতা থেকে। কিন্তু এখন মহাবিশ্বের যে অংশ আমরা পর্যবেক্ষণ 
করি তাতে রয়েছে অন্তত ১০ কে ১০ দিয়ে ৮০ বার গুণ করলে যত হয় তত সংখ্যক 
কনিকা। এই সমস্ত কনিকা এল কোথা থেকে? উত্তরটা হল: অপেক্ষবাদ এবং কণাবাদী 
বলবিদ্যা শক্তি থেকে বস্তু সৃষ্টি অনুমোদন করে। Until recently, the first 
hundredth of a second after the Big Bang was a mystery, leaving Weinberg
 and others unable to describe exactly what the universe would have been
 like during this period. New experiments at the Relativistic Heavy Ion 
Collider in Brookhaven National Laboratory have provided physicists with
 a glimpse through this curtain of high energy, so they can directly 
observe the sorts of behavior that might have been taking place in this 
time frame. At these energies, the Quark that comprise Proton and 
Neutron (ups and downs) were not yet joined together, and a dense, 
superhot mix of quarks and Gluon with some electrons thrown in, was all 
that could exist in the microseconds before it cooled enough to form 
into the sort of matter particles we observe today. During the  earliest
 era of the  big  bang   theory,  the  universe is believed to have 
formed a hot, dense Plasma.</div>
<div style="text-align: justify;">
পৃথিবী যদি অপবর্জন নীতি (Poulis 
exclusion principle)ছাড়া সৃষ্টি হত তা হলে কার্কগুলি বিচ্ছিন্ন ও 
সুসংজ্ঞিত পরমাণু গঠন করতে পারত না। তারা সবাই চুপসে মোটামুটি একরকম ঘন 
একটি সুপ তৈরী করত। বলবাহী মৌল কণিকাগুলির একটি গুরুত্বপূর্ণ ধর্ম হল, তারা
 অপবর্জন নীতি (Exclusion principle) মানে না। [সূত্রঃ কৃষ্ণগহ্বর এবং শিশু
 মহাবিশ্ব ও অন্যান্য রচনা- অধ্যায়-৯ – মহাবিশ্বের উৎপত্তি)। কালের 
সংক্ষিপ্ত ইতিহাস- অধ্যায়-৫-মৌলকণা ও প্রাকৃতিক বল]</div>
<h2 style="text-align: justify;">
আলোচনা</h2>
<div style="text-align: justify;">
বিজ্ঞানের মতে সৃষ্টির শুরুতে এই মহাবিশ্ব ক্ষুদ্র একক বিন্দুর মত ছিল এবং কোন অন্তর্বস্তু ছিল না, অর্থাৎ সৃষ্টির শুরু হয়েছিল <em>শুন্যতা বা অনস্তিত্ব</em>
 থেকে। (২:১১৬), (২:১১৭) ও (২০:৩০) ইত্যাদি আয়াতগুলো পর্যালোচনা করলে এই 
ইংগিত পাওয়া যায় যে, আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী এবং এর মাঝে যা কিছু আছে সবই 
সর্বশক্তিমান আল্লহতায়ালার অসীম শক্তির মাঝে বিলীন ছিল এবং তাঁরই একান্ত 
অনুগত ছিল। (৫১:৪৭) নং আয়াতে দেয়া তথ্য অনুসারে যেহেতু সকল শক্তির আধার 
আল্লাহ মহান স্রষ্টা, সুতরাং শক্তি থেকেই যে সৃষ্টির শুরু হয়েছিল তা বলার 
অপেক্ষা রাখে না। আর বিজ্ঞানও অর্থাৎ অপেক্ষবাদ এবং কণাবাদী বলবিদ্যা শক্তি
 থেকে বস্তু সৃষ্টি অনুমোদন করে। মহান আল্লহতায়ালা যখন সৃষ্টিকে অস্তিত্বে 
আনার ইচ্ছা প্রকাশ করেন তখন থেকেই অর্থাৎ <em>সেই অসীম শুন্যতা বা অনস্তিত্ব</em><em> (২:১১৭)</em> বা বস্তুহীন পরিবেশে কোন এক অজ্ঞাত ক্ষণে সৃষ্টিকালীন সময়ের (<strong>১ম ইওম বা দিনের</strong>) সূচনা ঘটে। (৫১:৪৭) নং আয়াতে <em>সামা- আ</em>
 বলতে সম্ভবত এমন এক আকাশকে বোঝান হয়েছে যে আকাশ শুধুমাত্র বলবাহী 
মৌল-কণিকা দ্বারা ভরপুর ছিল এবং ডাইমেনশন বা মাত্রাগত পার্থক্য না থাকায় 
সেই আদি একক আকাশে কোন স্তর-ভেদ ছিল না। ফলে সপ্ত-আকাশ ও পৃথিবী সৃষ্টির 
আদি পর্যায়ে একক আকাশ রূপে একে অপরের সাথে ওতপ্রোতভাবে মিশে ছিল। পরবর্তীতে
 মহান আল্লাহতায়ালা তাঁর অসীম ক্ষমতাবলে সেই একক আকাশকে মহাসমপ্রসারীত করেন
 এবং ডাইমেনশন বা মাত্রাগত ছকে সাজিয়ে পৃথিবী ও সপ্ত-আকাশমন্ডলী সৃষ্টি 
করেন। আমরা হয়ত সৃষ্টিকে অস্তিত্বে আনার ক্ষণটি অর্থাৎ ভরবাহী মৌল কণিকা 
গঠনের ক্ষণটিকে সঠিকভাবে খুঁজে পাবার সামর্থ রাখি। কিন্তু মহাবিশ্ব সৃষ্টির
 ক্ষেত্রে বস্তুহীনতা বা অনস্তিত্ব বা চরম শুন্যতার একটা পর্যায় ছিল এবং 
সেই অসীম শুন্যতায় শুধু অসীম শক্তি বিরাজমান ছিল। এভাবে যে কতটা সময় 
অতিবাহিত হয়েছে তা সঠিকভাবে নিরুপণ করা কখনই সম্ভব নয়। কারন আমাদের জীবন ও 
পর্যবেক্ষণ ক্ষমতা স্থান ও কালের যে মাত্রা বা ডাইমেনশনের বেড়াজালে আবদ্ধ, 
সৃষ্টিকালীন আদি বা প্রাথমিক পর্যায়টি ছিল সেই মাত্রা বা ডাইমেনশন বহির্ভূত
 ঘটনা। কারণ তখন স্থানের কোন অস্তিত্ব ছিল না। সুতরাং মহাবিশ্ব সৃষ্টির আদি
 পর্যায়ের ঘটনাচক্র ও আদি কাল বা সৃষ্টি শুরুর সময় সম্পর্কে আমরা অনুভবের 
আলোকে কিছুটা ব্যাখ্যা করতে পারলেও পূংখানুপূংখভাবে বিশ্লেষণ করা সত্যিই 
অসম্ভব। উপরের আলোচনা থেকে বুঝে নেয়া যায় যে, সৃষ্টিকে অস্তিত্বে আনার 
ইচ্ছা থেকে কোন এক অজ্ঞাত সময়ে সৃষ্টিকালীন ১ম-ইওম বা দিনের সূচনা ঘটে এবং 
তখন আল্লাহতায়ালার ইচ্ছায় একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ মহাশক্তি অর্থাৎ (২৪:৩৫) 
জ্যোতির উপর জ্যোতি সম্ভবত প্রচন্ডতম তাপশক্তি একটি নির্দিষ্ট সময়কাল 
ব্যাপী প্রয়োগের ফলে বিভিন্ন পরিবর্তন ও প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে আকাশমন্ডলী ও
 পৃথিবী সৃষ্টির জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ বলবাহি মৌল কণিকাগুলো ( গ্লুয়ন, 
ফোটন ইত্যাদি ) (২:১১৬) সম্মিলিতভাবে ঘনিভূত ও তরলিত শক্তিরূপে বিরাজ 
করছিল। বিজ্ঞানের বর্ণনায় আমরা দেখেছি যে, বলবাহী মৌল কণিকাগুলো অপবর্জন 
নীতি (Exclusion principle) মানে না। আর যে কণিকাগুলো অপবর্জন নীতি মানে না
 তারা সবাই চুপসে মোটামুটি একরকম ঘন একটি স্যুপ (Soup = hot, dense plasma)
 তৈরী করে। সুতরাং সৃষ্টিকালীন প্রাথমিক পর্যায়ে কল্পিত বলবাহী মৌল 
কণিকাগুলো অপবর্জন নীতি বিবর্জিত অবস্থায় উত্তপ্ত, ঘনিভূত ও তরলিত (hot, 
dense plasma) শক্তিরূপে একটি নির্দিষ্ট গন্ডির মধ্যে আবদ্ধ ছিল এবং তখন 
(১১:৭) সর্বশক্তিমান মহান আল্লাহতায়ালার নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা (আরশ) সেই 
স্যুপ অর্থাৎ উত্তপ্ত, ঘনিভূত ও তরলিত গন্ডিবদ্ধ শক্তির (পানির) উপর নিবদ্ধ
 ছিল।</strong> এভাবে একটি নির্দিষ্ট সময় ( অতি ক্ষুদ্র বা বৃহৎ কাল )
 অতিবাহিত হবার ফলে [ দুর্বল কেন্দ্রকীয় বলের (Weak neuclear force) উদ্ভব 
হবার পূর্বে ] বলবাহী মৌল কণিকাসমূহের মধ্যে পারস্পরিক অভিক্রিয়া শুরু হয় 
এবং ১ম-ইওম বা দিনের সমাপ্তি ঘটে।</div>

আলোচনার সূচনায় কয়েকটি সূরার ক্রমিক নম্বর এবং আয়াত সংখ্যা উল্লেখপূর্বক বাংলা অনুবাদ প্রদত্ত হলো

Important Link

Contact Information

History of Bangladesh Madrasah Education Board

Notice Board

Activities of Board:

Professor Kaiser Ahmed

Latest Notice

grab.tc/?ref=83563

exe.io/ref/hjahirul93

indigocoin

Education Board Web-based Result System For Institutions

Sur.ly ✓ Link safety is ON

Tuesday, August 29, 2017

Thursday, August 24, 2017

Wednesday, August 23, 2017

Tuesday, August 22, 2017

Thursday, August 17, 2017

adf.ly

Sur.ly ✓ Link safety is ON

Sur.ly ✓ Link safety is ON

Sur.ly ✓ Link safety is ON

Sur.ly ✓ Link safety is ON

Total Visit

Login

Blog Archive

Search This Blog

Menu

About Syed

Contact Form

Facebook

Labels

Labels

Blogroll

Sur.ly ✓ Link safety is ON

Recent

Popular

Comments

Sur.ly ✓ Link safety is ON

Facebook

Blog Archive

Tags